বৃহস্পতিবার (২৫ মে) পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ (পিআরআই) আয়োজিত ‘ট্রেড অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রেট পলিসাইজ ফর এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশন’ শীর্ষক গোল টেবিল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অনেক দেশ এখন বাংলাদেশকে ডিউটি ও কোটা ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, শুধু ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে রপ্তানি সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। সরকার সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় রপ্তানি আয় বৃদ্ধির জন্য রপ্তানি পণ্য সংখ্যা বৃদ্ধি এবং বাজার সম্প্রসারণকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি আইটি, ওষুধ, ফার্নিচার, জাহাজ নির্মাণ, চামড়া, পাট পণ্য এবং কৃষিপণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। অনেক পণ্য রপ্তানিতে নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার ২০২১ সালে দেশের রপ্তানির পরিমাণ ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। গত অর্থ বছরে ৩৪ দশমিক ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি হয়েছে, এ বছর ৩৭ বিলিযন মার্কিন ডলার রপ্তানি ছাড়াবে। ২০২১ সালের লক্ষ্যমাত্র অর্জনের জন্য রপ্তানি পণ্য ও বাজার সম্প্রসারণের কোনো বিকল্প নেই।
পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশের (পিআরআই) চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পিআরআই-এর ভাইস চেয়ারম্যান ড. সাদেক আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের লিড ইকনোমিস্ট
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৭
আরএম/এমজেএফ