বৃহস্পতিবার (০১ জুন) সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড.মইনুল খান।
মইনুল খান বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে একটি গাড়ি শুল্ক গোয়েন্দার অফিসে জমা দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আইনানুযায়ী বিশ্বব্যাংকের কর্মী বাংলাদেশ ত্যাগের আগে ব্যবহৃত কাস্টমস পাশবুক ও গাড়িটি কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করে যাননি। যা অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। এছাড়া শুল্ক গোয়েন্দার সাম্প্রতিক তদন্তের আলোকে বিশ্বব্যাংক কান্ট্রি অফিস নিজেরাই স্ব উদ্যোগে গাড়িটির সন্ধান করে বৃহস্পতিবার স্বেচ্ছায় জমা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, শুল্ক গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশে বিভিন্ন বিদেশি সংস্থায় কর্মরত প্রিভিলেজড পার্সনদের শুল্কমুক্ত সুবিধার অপব্যবহার সংক্রান্ত তদন্ত করছে। কেননা কতিপয় প্রিভিলেজড পার্সন কর্তৃক এই সুবিধার অপব্যবহারের ফলে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্বের ক্ষতি হয়েছে। এর আগে আরও ৩টি গাড়ি বিশ্বব্যাংক শুল্ক গোয়েন্দার কাছে হস্তান্তর করেছে। এই নিয়ে ৪টি গাড়ি হস্তান্তর করলো বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৬ ঘণ্টা, জুন ০২,২০১৭
এসজে/বিএস