সরবরাহ না থাকায় বিপাকে পড়েছে ক্রেতা সাধারণ। এদিকে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে অভিযান শুরু করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ মাহবুবুল হক বলেন, বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যহত থাকবে।
এরই মধ্যে সবজির দাম বেশি নেওয়ায় বনরূপা বাজারের ব্যবসায়ী মহিউদ্দীনকে ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
শহরের বনরুপা, রির্জাভ বাজার, তবলছড়ি, কলেজ গেইট, ভেদভেদীর বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, ঝিঙে প্রতিকেজি ৮০ টাকা, বেগুন ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, কাকরোল ১০০ টাকা, ছোট শসা ৫০ টাকা, বড় শসা ও গাজর ১২০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা ,আলু ৬০ টাকা, কাচামরিচ ১৬০ টাকা, পুইশাক এক আটি ২০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকা করে।
পিয়াজের দাম বেড়ে ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ টাকা ও রসুন ১২০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের হালি ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।
তবে মুরগির দাম কমেছে। ফার্মের মুরগীর ৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায় এবং দেশী মুরগী ৩০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায়।
সবজি ব্যবসায়ী বেলাল হোসেন বলেন, সড়ক যোগাযোগ বন্ধ থাকায় সবজি সরবরাহ করতে পারছি না। যে কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বনরূপা ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবু সৈয়দ জানান, বাজারে সবজির দাম বাড়তি নেওয়ার বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। বাজার মনিটরিং করার জন্য ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরা বাজার পরিদর্শনে নামবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪১৫ঘণ্টা, জুন: ১৬, ২০১৭
এসই/এমএমকে