শুক্রবার (১৬ জুন) শহরের বিপনী বিতাণগুলোতে গিয়ে দেখা যায় দোকানিদের ব্যস্ততা। যেন দম ফেলার ফুসরত নেই।
এদিকে ক্রেতারাও কিনছেন এবং পায়তরা করছেন এক শপিংমল থেকে অন্য শপিংমলে। শপিংমল থেকে রাজাঝির দিঘী পাড়ের ফুটপাত। সব খানেই ক্রেতাদের ভিড়। সবার হাতে হাতে শপিং ব্যাগ।
শহরের গ্র্যান্ড হক টাওয়ার, শহীদ হোসেন উদ্দিন বিতান, এফ রহমান এসি মার্কেট, আপ্যায়ন আফরোজ ও ফেনী সেন্টারে গিয়ে দেখা যায় পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, টুপি কেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্রেতারা। অপরদিকে শহরের বড় বাজার, রেলওয়ে স্টেশন বাজার ও মহিপালের বাজারে গিয়ে দেখা যায় ভোগ্যপণ্যও কিনছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে সেমাই-চিনি ও অন্যান্য পণ্যগুলো।
শহরের বড় বাজারের ক্রেতা কবির আহম্মদ বাংলানিউজকে জানান, জামাই বাড়িতে ঈদে সেমাই চিনি দিতে হবে। তাই ছুটির দিন পেয়ে আগাম বাজার সেরে ফেলছি।
বিপনী বিতাণগুলো ঘুরে বিক্রেতাদের কথা বললে তারা জানান, ঈদ কেন্দ্রিক কেনাকাটা খুব একটা জমে উঠেনি এতোদিন, কিন্তু আজকের ছুটির দিনে ভিড় বেড়েছে অনেক। শহীদ হোসেন উদ্দিন বিপনী বিতাণের দোকানি রিফাত জানান, এতোদিন নারী ক্রেতাই বেশী ছিল, শুক্রবার হওয়ায় আজ প্রচুর পুরুষ ক্রেতা এসেছেন এবং কেনাকাটা করেছেন।
তিনি জানান, আজ যারা মার্কেটে আসছেন এবং কেনাকাটা করছেন তারা অধিকাংশ চাকরিজীবী। শহরের গ্র্যান্ড হক টাওয়ারে গিয়ে পাওয়া যায় তার সতত্যাও। সেখানে কথ হয়, সোনাগাজী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরীফুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে জানান, ছুটির দিন হওয়ায় মার্কেটে এসেছি, ঘুরে দেখছি, পছন্দ হলে কেনাকাটাও করবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০১৭
এসএইচডি/এএটি/