বুধবার (২৮ জুন) জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটের উপর সমাপনী বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের জনগণের সুবিধার্থে সরকারি ব্যাংক বাণিজ্যিকভাবে অলাভজনক স্থানে শাখা বিস্তারের মাধ্যমে জনগণের সেবা দেয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশের বৃহত্তম কয়েকটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিক। এ ব্যাংকগুলোর কোনো কোনোটিতে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে এবং সেসব বিষয়ে মামলা মোকদ্দমা হয়েছে। অনেক শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেফতার হয়েছেন, অনেকগুলো বিচারাধীন আছে। যা এর আগে কখনো হয়নি। দায়ী ব্যক্তিদের বিষয়ে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা ও চালু রাখার স্বার্থে অর্থায়নের প্রয়োজন হয়। ব্যাংকগুলোর নির্ধারিত মূলধন ক্রাইসিসের কারণে আন্তর্জাতিক লেনদেনে প্রকট সমস্যা হচ্ছিলো। কোনো ব্যাংক মূলধনের অভাবে বন্ধ হয়ে গেলে আমানতকারী জনগণ ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। এ বিবেচনায় জনস্বার্থেই মূলধন পূর্ণভরণ করা হয়েছে। আমাদের সৌভাগ্য যে স্মরণকালে কোনো ব্যাংকের কার্যক্রম একেবারে বন্ধ হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩১ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৭
এসই/জেডএস