শুক্রবার (৭ জুলাই) সকালে রাজধানীর কারওরান বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি কেজি ১ নম্বর মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৬ টাকায়, তিন ধরনের নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ৬০,৬৫ ও ৬৮ টাকায়।
এদিকে প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল ১১০ টাকা এবং ভারতীয় মসুর ডাল ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া প্রতি কেজি দেশি মুগডাল ১১০ টাকা ভারতীয় মুগডাল ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ছোলা প্রতি কেজি ৮৫ টাকা এবং বুটের ডাল ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
চাল ও চিনির ঊর্ধ্বমূল্য সম্পর্কে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আনিস বাংলানিউজকে বলেন, চাল ও চিনি এখনও একটু বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে ক্রেতাদের জন্য সুখবর সপ্তাহখানেকের মধ্যে এই দুইটি পণ্যের দাম কমতে পারে। সবগুলো চালের গুদামে এখনও নতুন চালান আসেনি, তাই দাম বেশি। নতুন চালান আসলেই দাম কমে যাবে বলে আশা করি।
রাজধানীর শুক্রাবাদের খুচরা মুদি দোকানি মিলন হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, চিনি ও চালের দাম আরও আগে কমার কথা। কিন্তু পাইকারি ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে দাম এখনও চড়া রেখেছে। তারা না কমালে তো আমরা কমাতে পারি না।
কারওয়ান বাজারে সাপ্তাহিক বাজার করতে এসেছেন মো. আল-আমিন। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, রোজার ও ঈদের পরে অন্য পণ্যের দাম কমলেও কমেনি চাল ও চিনির দাম। চাল ও চিনির বাড়তি মূল্যের জন্য আমাদের এখন পকেট ফাঁকা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, জুলাই, ০৭, ২০১৭
এমএ/আরআর