তিনি বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে বাণিজ্য পরিচালনা করলে আমদানি-রপ্তানিতে খরচ কমে যাবে। বর্তমানের তুলনায় ব্যবসার খরচ ১৭ থেকে ৩১ শতাংশ কমবে এবং সময় বাঁচবে ২৪ থেকে ৪৪ শতাংশ।
মঙ্গলবার (১ আগস্ট) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট (বিএফটিআই) আয়োজিত ‘ক্রস বর্ডার পেপারলেস ট্রেড ফেসিলিটেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
ইতোমধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান পেপারলেস হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাণিজ্য যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, তখন আমাদের পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। পেপারলেস বাণিজ্যে সময়, শ্রম ও ব্যয় কমবে। নিশ্চিত হবে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর আমাদের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি। সেসময় খাদ্যে ঘাটতি ছিল। কিন্তু এখন এর দ্বিগুণ জনসংখ্য হলেও খাদ্য ঘাটতি নেই। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ হবে। এ বছর ৩৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি। ২০২১ সালে ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোচ্ছি।
বিএফটিআইয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় এনবিআরের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু, ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মুসফিকা ইকফাত, প্রধান নিয়ন্ত্রক (আমদানি ও রপ্তানি) ফিরোজা খান, সাবেক সচিব সোহেল আহমেদ, সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১২২ ঘণ্টা, আগস্ট ০১, ২০১৭
এএম/এএ