বুধবার (৩১ জুলাই) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রীর কাছে হলমার্কের অর্থ উদ্ধারের বিষয়ে জানতে চাইলে একথা বলেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, পরে পরিকল্পনা এবং এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করা অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন ছিল ২০০৯-২০১৪ সালের মধ্যে অনেক সুপারিশ করেছিলেন।
এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার স্ট্যান্ড পয়েন্ট যা ছিল সেইম স্ট্যান্ড পয়েন্ট এখনও আছে। এগুলো রিকভার করতে হবে, এগুলো আমরা রিকভার করবো।
‘আপনারা জানেন, এরই মধ্যে বিসমিল্লাহ গ্রুপ বলেছে তারা ব্যবসা করবে এবং টাকা-পয়সা শোধ করবে। আমি মনে করি আমরা যে এক্সিট প্ল্যান তৈরি করেছি এবং তা যদি বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে প্রত্যেক ব্যবসায়ী লাভবান হবে। আমি বিশ্বাস করি আমাদের ব্যবসায়ীদের আবার আমাদের মাঝে পাবো, তারা আবার আসবে, তারা টাকা-পয়সা শোধ দেবে। আমাদেরও কষ্ট বাড়াবে না। আমাদেরও তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতে হবে না, এটা আমি বিশ্বাস করি। ’
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার টার্গেট একটাই- টু বিং ব্যাক অল দ্য বিজনেজ হাউজেস, অল দ্য বিজনেস পিপল, ইভেন হু হ্যাভ মাইগ্রেটেড দিস কান্ট্রি ফর অ্যা বেটার লিভিং ফর অ্যা বেটার কমফোর্ট, বেটার হোপ…।
‘আমি মনে করি, এগুলো (ব্যবসা ছেড়ে যাওয়া) সব উদ্দেশ্যবিহীন। বাংলাদেশের চেয়ে ভালো জায়গা আর পৃথিবীতে কোথাও নেই। সুন্দর জীবন, অর্থ উপার্জন আর অর্থ ভালোভাবে উপভোগ করতে চায়, দিজ ইজ দ্য প্লেস। বেড়াতে যেতে পারে, যে কোনো দেশে বেড়াতে যেতে পারে ৭/১০ দিনের জন্য। বাট এ লংগার টার্ম, দিস কান্ট্রি অফার্স অল দ্য অপরচ্যুনিটিজ ফর এভ্রিবডি। ’
অর্থমন্ত্রী বলেন, এটাতো বোঝাই যায়, আমি গ্রাম থেকে শুরু করে ফ্রম নো হোয়ার, আমি আজ আপনাদের সামনে এসে কথা বলছি। সুতরাং, আমি যদি পারি তাহলে কে পারবে না, আমাকে বলেন। একটা উদাহরণ। আর লাগবে না উদাহরণ। আমাকে কোট করবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ