শনিবার (০৩ আগস্ট) রাজধানীর হোটেল আমারিতে ‘পোশাক শিল্পে ফায়ার সেফটি ইস্যু’ শীর্ষক কর্মশালায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ এর সভাপতি ড. রুবানা হক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অ্যাকর্ড ২০১৩ সাল থেকে আমাদের দেশে কাজ শুরু করে।
‘এমনকি বিজিএমইএ-এর অজান্তেই গঠন করা হয়েছে অ্যাকর্ডের প্রটোকল। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কারখানা মালিকেরা। ’
শিল্প উদ্যোক্তা ড. রুবানা বলেন, অ্যাকর্ড ১৬০০ কারখানা নিয়ে কাজ করছে। এর মধ্যে গত ছয়বছরে মাত্র ২০০ কারখানাকে সনদ দিয়েছে জোটটি। এর মধ্যে ৪০০ কারখানাকে তারা সতর্ক করেছে। চুক্তির শর্তভঙ্গের কারণে আমাদের বিনিয়োগ বন্ধের পাশাপাশি বড় সংখ্যক কারখানার শ্রমিকেরা বেকার হয়ে যেতে পারেন। এতে আমাদের যে লক্ষ্য সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে চলে যাবো।
তার অভিযোগ, অ্যাকর্ড ২০১৩ সাল থেকে কাজ শুরু করলেও তাদের দেওয়া নতুন নতুন শর্ত আমাদের জন্য বিপদের কারণ হতে পারে। তারা আমাদের ভালোর জন্য কাজ করতে এসেছেন, তবে সেটি হতে হবে সবার সমন্বয়ে।
‘যে কাজটি তাদের পাঁচবছর আগে করার কথা ছিল, সেটি তারা এখন করছেন। অ্যাকর্ডের এসব একতরফা সিদ্ধান্ত বন্ধ হওয়া উচিৎ। ’
কর্মশালায় অ্যাকর্ডের প্রতিনিধি ও বিজিএমইএ-এর নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০৩, ২০১৯
ইএআর/এমএ