রোববার (২৫ আগস্ট) দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হলেন- ঢাকা আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. রফিকুল আলম, সাবেক জেলা সমবায় অফিসার ও বর্তমান সমবায় অধিদপ্তরের যুগ্ম নিবন্ধক মো. মিজানুর রহমান, আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেডের নারায়ণগঞ্জ শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান ভূইয়া, সাবেক জেলা অডিটর মো. লুৎফর রহমান, জেলা সমবায় অফিস ঢাকার সাবেক উপসহকারী নিবন্ধক মো. খবির খান, জেলা সমবায় অফিস ঢাকার পরিদর্শক মহসিন মজুমদার ও ঢাকা আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ের সভাপতি তাহমিনা বেগম।
অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণ বলা হয়েছে, আগের ভুয়া নিবন্ধন নম্বর, ভুয়া লিকুইডেশন নম্বর ও জালিয়াতির মাধ্যমে দি আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাংক নামে ভুয়া সমবায় সমিতি সৃষ্টি ও সমবায় আইন লংঘন করে সারা দেশে শাখা খুলে অবৈধ ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জনগণের কাছ থেকে উচ্চহারে লাভের প্রলোভন দেখিয়ে সঞ্চয় হিসাবে প্রায় একশ কোটি টাকা জমা নিয়ে পরবর্তীতে ফেরত না দিয়ে বিবিধ কৌশলে দেশে বিদেশে হস্তান্তর, রূপান্তর করে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন তারা।
অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় দণ্ডবিধির ৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২এর ৪(২), ৪(৩) মামলা করে দুদক।
দুদকের উপপরিচালক সেলিনা আখতার বাদী হয়ে দুদক সজেকা ঢাকা-১ এর মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর-১৩।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৬ ঘণ্টা, আগস্ট ২৫, ২০১৯
এসএমএকে/এএ