মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে পায়রাবন্দরের টিয়াখালীর আন্ধারমানিক নদীতে ২১ কোটি টাকার ব্যয়ে ৮০ মিটার দৈর্ঘ্য ২৪ মিটার প্রস্থ করে নির্মিত সার্ভিস জেটি এবং ২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে জার্মানি থেকে কেনা ৬৪ টন লিফটিং ক্ষমতাসম্পন্ন অত্যাধুনিক মোবাইল হারবার ক্রেনের মাধ্যমে পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু করা হয়।
প্রথমদিনে পায়রাবন্দরের ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ে নিয়োজিত বেলজিয়ামভিত্তিক কোম্পানি জানডেনুলের পণ্য খালাসের মাধ্যমে জেটি ও ক্রেন সক্রিয় হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বন্দরের সুপারিনটেনডেন্ট (লাইটার অ্যান্ড
মুরিং) এসএম ইমতিয়াজ ইসলাম, উপ পরিচালক (নিরাপত্তা) লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান, উপ পরিচালক (নিরাপত্তা) সোহেল মীর এবং সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) আসাদুল্লা আশি।
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ প্রকল্পটিকে ফার্স্ট ট্র্যাক প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে ১৯টি কম্পোনেন্টে বিভাজন করা হয়। যেখানে দেশের জিটুজি অর্থায়ন এবং সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্ব পিপিপি ভিত্তিতে এর বাস্তবায়ন চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৫, ২০১৯
টিএ