ঢাকা: যেসব ই-কমার্স কোম্পানি দেশি পণ্য বিক্রি করে, তাদের ক্যাশ ইনসেনটিভ দেওয়াসহ ১৬ প্রস্তাব দিয়েছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)।
বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রাক বাজেট আলোচনায় এ প্রস্তাব তুলে ধরেন ই-ক্যাবের প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার।
শমী কায়সার বলেন, করোনার সময় ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি নতুন করে নজরে এসেছে। এসময় প্রায় ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ নতুন কোম্পানি হয়েছে। ৩০০ এর অধিক নতুন ডেলিভারি কোম্পানি তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, ইক্যাবের প্রায় ১৫০০ মেম্বার। আমরা সরকারকে রাজস্ব দিতে চাই বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ই-ক্যাবের দাবির মধ্যে রয়েছে, ই-কমার্সকে আইটিইএসের অন্তর্ভুক্ত করা, আয়কর আইনের ১৯৮৪ এর ধারা অনুযায়ী ই-কমার্সকে সংজ্ঞায়িত করা, ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা, পণ্য ডেলিভারি চার্জে ভ্যাট প্রত্যাহার, ই ও এফ কমার্স অফিসের ভাড়ার ভ্যাট প্রত্যাহার করা, বুদ্ধিভিত্তিক পণ্যের ক্ষেত্রে ভ্যাট-ট্যাক্স অব্যাহতি, বছরে ৫০ লাখ টাকার কম বিক্রি হলে ভ্যাট অব্যাহতি, ই-কমার্সে ৫ শতাংশ ভ্যাট নির্ধারণের পরিবর্তে নির্দিষ্ট পরিমাণ ভ্যাট দেওয়ার সুবিধা ইত্যাদি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০২১
এসএমএকে/ওএইচ/