ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

বইমেলায় এবারও বিকাশ পেমেন্টে ক্যাশব্যাক

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩৮ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০২১
বইমেলায় এবারও বিকাশ পেমেন্টে ক্যাশব্যাক

ঢাকা: বই কেনার আনন্দ বাড়িয়ে দিতে গত ছয় বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও বইমেলায় বিকাশ পেমেন্টে থাকছে ১৫ শতাংশ ক্যাশব্যাক।  

এই অফারের আওতায় বইমেলা চলাকালীন একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ১শ টাকা ক্যাশব্যাক পেতে পারেন।

এছাড়া এবারও বইমেলায় আসা দর্শনার্থী এবং বিকাশের যৌথ অংশগ্রহণে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ১৫ হাজার বই বিতরণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে গত ১৮ মার্চ শুরু হওয়া বইমেলায় এই ক্যাশব্যাক অফার চলবে ১৪ এপ্রিল ২০২১ পর্যন্ত।  

বইমেলার অধিকাংশ স্টলেই বিকাশ অ্যাপে কিউআর কোড স্ক্যান করে, *২৪৭# ডায়াল করে অথবা পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে বিকাশ পেমেন্ট করে তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক পাবেন গ্রাহক।  
করোনাকালীন সময়ে নগদ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টের এই সুযোগ দর্শনার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতেও সহায়তা করবে।

যাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট নেই, তাদের ও মেলায় এসে বিকাশ অফার নেওয়ার সুবিধার্থে প্রতিবছরের মত এবারও বইমেলা প্রাঙ্গণে আছে বিকাশের বুথ। ফলে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে এসে তাৎক্ষণিক বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলে বই কেনায় ক্যাশব্যাক অফার নিতে পারছেন গ্রাহক। গ্রাহকদের সুবিধার্থে বইমেলা প্রাঙ্গণেই আছে ক্যাশইন, ক্যাশআউটের ব্যবস্থাও।

২০২০ সালের বইমেলায় বিকাশ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বই সংগ্রহের যে অনন্য কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল, তারই ধারাবাহিকতায় এবারও বই সংগ্রহের কার্যক্রমকে আরও বিস্তৃত করেছে।  
গতবছর মেলায় আসা দর্শনার্থীদের কাছ থেকে সংগৃহীত ২৭৫১টি বইয়ের সঙ্গে বিকাশ আরও ৫ হাজার বই দিয়ে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন লাইব্রেরিতে মোট ৭৭৫১টি বই বিতরণ করে। এবার তা বাড়িয়ে ১৫ হাজার বই বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এবারও মেলায় আসা পাঠক-দর্শনার্থীরদের বই দেওয়ার সুবিধার্থে মেলা প্রাঙ্গণেই থাকছে ৫টি বুথে বই দেওয়ার ব্যবস্থা। দর্শনার্থীরা তাদের পছন্দ অনুসারে নতুন বা পুরাতন বই বুথে এসে দিতে পারছেন। প্রতি সপ্তাহে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হাতে মেলা প্রাঙ্গণে এসব বই তুলে দেওয়া হবে। মেলা শেষে সংগৃহীত বাকি বই দেশের বিভিন্ন লাইব্রেরিতে বিতরণ করা হবে।

যারা ঢাকার বাইরে আছেন তারাও নিজ নিজ এলাকার বিকাশ সেন্টার বা বিকাশ কেয়ারে গিয়ে বই দিয়ে আসতে পারেন। এমনকি সারাদেশের ৮টি বিভাগীয় শহর থেকে যে কেউ চাইলে বই দেওয়ার ইচ্ছা জানাতে পারেন বিকাশ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। স্বেচ্ছাসেবীরা সেই বই সংগ্রহ করবেন।

মেলার পাঠক-লেখক-ক্রেতা-দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য বসার ব্যবস্থাও রেখেছে বিকাশ। আছে বিনামূল্যে নিরাপদ পানি ও চা-কফির ব্যবস্থাও। যারা হেঁটে মেলা ঘুরতে পারবেন না তাদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থাও রেখেছে বিকাশ।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০২১
এসই/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।