ঢাকা: আজকের (বৃহস্পতিবার) সকালের সংবাদপত্রের দিকে চোখ দিলেও সেখানে অভিবাসী সমস্যা, হত্যা, বৈষম্য, বিবাদের খবর। পৃথিবী জুড়ে এই বৈষম্য দূর করার অন্যতম মাধ্যম হতে পারে চলচ্চিত্র।
‘শান্তি এবং অবাধ স্বাধীনতার জন্য ফিল্ম মেকিং অ্যান্ড টিভি জার্নালিজম’ শীর্ষক একটি প্রকল্পের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (আইইউবি) উপাচার্য অধ্যাপক এম ওমর রহমান।
উপাচার্য বলেন, চলচ্চিত্র হচ্ছে মত প্রকাশ, সত্য প্রকাশের সরল মাধ্যম। এমন অনেক কিছুই রয়েছে, যা আপনি মুখে প্রকাশ করতে পারবেন না, কিন্তু চলচ্চিত্রে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।
তিনি বলেন, চলচ্চিত্র মানুষের ভাবনাকে ধারণ করে। অভিজ্ঞতাগুলোকে বিনিময় করে। এটি সমাজে ন্যায়বিচার ও সততা প্রতিষ্ঠা করতে ভূমিকা রাখে। যা সকল সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে।
আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি এবং কৌশলের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রকে আরো উন্নত মাত্রা দেওয়ার জন্যে শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (১০ সেপ্টেম্বর) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির লেকচার গ্যালারিতে এ সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ডিয়াগো এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের এ যৌথ প্রকল্পের সঙ্গে আরো যুক্ত রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যামেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আইইউবি’র স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোস্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক জাকির হোসেন রাজু, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক জিএম শহীদুল আলম এবং ইউসি সান দিয়াগোর স্কুল অব গ্লোবাল পলিসি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির পলিসি ডিজাইন অ্যান্ড ইভালুয়েশন ল্যাবের প্রকল্প ব্যাবস্থাপক ওয়ালিদ সিরাজি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৫
এমএন/এএসআর