ঢাকা: বর্ণিল আয়োজনে ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে বেসরকারি গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
এ উপলক্ষে শনিবার (৯ জানুয়ারি) রোকেয়া সরণিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী পতাকা উত্তোলন, বেলুন ওড়ানো, কেক কাটা, আনন্দ র্যালি, মোবাইল প্লেনারি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রথমে সকাল ১০টায় ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে জাতীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর সকাল ১০টা ১০ মিনিটে মিনিটে বেলুন ওড়ানো হয়। সকাল সোয়া ১০টায় আয়োজন করা হয় কেক কাটা অনুষ্ঠানের। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, ট্রেজারার মো. শহীদ উল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের ডিন, চেয়ারম্যান, শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষার্থীদের উপস্থিতে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ কেক কাটা হয়।
সকাল ১০টা ২০ মিনিটে শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে একটি আনন্দ র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি রোকেয়া সরণির বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে।
এরপর আয়োজন করা হয় আলোচনা সভার। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ট্রেজারার মো. শহীদ উল্লাহ। স্মৃতিচারণ করেন ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. মাজহারুল ইসলাম ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জগন্নাথ বিশ্বাস।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন ব্যবসায় অনুষদ বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. গোলাম আহমেদ ফারুকী ও ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. ফাইজুর রহমান।
সভায় বক্তারা উল্লেখ করেন, ১৪ বছর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুব বেশি সময় নয়, তথাপি প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্প সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদ ও প্রশাসন ব্যবস্থা, অভিজ্ঞ ও স্বনামধন্য শিক্ষকমণ্ডলী, বিশ্বমানের শিক্ষা কারিকুলাম ও পাঠদান পদ্ধতি, উন্নত ভৌত অবকাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন মানসম্মত উচ্চশিক্ষা ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণের জন্য ক্রমাগত বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছেন।
আলোচনা সভা শেষে ছিল শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৬
এইচএ/


