বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশমাইল গেটে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, ৫ জানুয়ারি উপলক্ষে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে শোডাউন দেয়।
এ বিষয়ে জানতে নবীনুল ইসলাম নবীনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল রহিম সৈকত বাংলানিউজকে বলেন, গণতন্ত্র হত্যা দিবসে এভাবে একজন নেতাকে পিটিয়ে আবারও নতুন করে গণতন্ত্রকে হত্যা করার দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করলো ছাত্রলীগ।
দ্রুত তিনি এ হামলার বিচার দাবি করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে।
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জুয়েল রানা ও সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান চঞ্চল বাংলানিউজকে বলেন, ৫ জানুয়ারি উপলক্ষে সে নাশকতার চেষ্টা করছিল। তাই তাদের শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মারধর করেছে।
তিনি বলেন, কোনো অপশক্তির নাশকতার পরিকল্পনা এর আগে এ ক্যাম্পাসে বাস্তবায়িত হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। শক্ত হাতে শাখা ছাত্রলীগ তাদের দমন করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তপন কুমার সাহা বাংলানিউজকে বলেন, এ বিষয়ে এখনো কিছু শুনিনি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৭
জিপি/এএ