পুনঃমূল্যায়নে ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ১৪০ জনের, জিপিএ পরিবর্তিত হয়েছে ১৪২ জনের এবং বিষয়ভিত্তিক ২০৯ জনের মার্ক পরিবর্তন হয়েছে।
সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কবীর আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, বোর্ডের অধীনে মোট দরখাস্ত পড়ে ৬ হাজার ৭৮৮টি।
তিনি বলেন, গত ১৫ জানুয়ারি থেকে নিরীক্ষণ শুরু হয়। আবেদনের সংখ্যা গতবারের তুলনায় এবার কম পড়েছে। এবার বাংলা প্রথম পত্রে আবেদন পড়েছে ১ হাজার ২২৪টি, বাংলা দ্বিতীয় পত্রে দুইজন, ইংরেজি প্রথম পত্রে ৯০৯ জন, ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে (অনিয়মিত) ২৩ জন, গণিতে ২ হাজার ৩৪৯ জন, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষায় ৪২৩ জন, হিন্দু ও নৈতিক শিক্ষায় ৫৫, বিজ্ঞানে ১ হাজার ১৮, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়ে ৬৬৭, গার্হস্থ্য বিজ্ঞানে একজন এবং তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তিতে ১১৫ জন নিরীক্ষণের আবেদন করেন।
এবারের জেএসসি পরীক্ষায় সিলেট শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ১৯ হাজার ছয়জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। পাসের হার ৭৯ দশমিক ৮২। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৬৯৮ জন পরীক্ষার্থী। মূলত জিপিএ-৫ ও গোল্ডন জিপিএ-৫ বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগ নিরীক্ষণের আবেদন করেন।
আর নিরীক্ষণের পর সিলেট বোর্ডে মোট পাসের সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৩ জন। আর জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংখ্যা বেড়েছে হয়েছে ১ হাজার ৭২৯ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৯
এনইউ/আরআর