তিনি বলেন, প্রাথমিক শিক্ষায় ছাত্র-ছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকা যাতে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে পেতে পারে সেজন্য রুপালী ব্যাংকের শিওর ক্যাশের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর মায়ের হাতে তুলে দিচ্ছি। এর ফলে নারীর ক্ষমতায়ন বাড়ছে, উপবৃত্তির টাকা সঠিকভাবে শিক্ষার্থীর হাতে পৌঁছে যাচ্ছে।
শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জাকির হোসেন বলেন, প্রাথমিক শিক্ষায় উপবৃত্তি চালু করায় দেশে বর্তমানে বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার এখন প্রায় ৮৯ শতাংশ। যা আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ঝড়ে পড়া কমেছে অনেকাংশে।
এসময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব গিয়াস উদ্দিন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক মঞ্জুর কাদির, যুগ্ম সচিব নেছার কাদের, জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীনসহ কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, রংপুর ও গাইবান্দা জেলার শিক্ষা কর্মকর্তারা।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় জানানো হয়, বর্তমানে কুড়িগ্রাম জেলায় প্রাথমিকে ২ লাখ ৭৫ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ২ লাখ ৪৪ হাজার শিক্ষার্থী উপবৃত্তির আওতায় রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৯
এফইএস/আরবি/