মোট ৫০ হাজার ৯৪১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮ হাজার ১৬৬ জন পাস করেছে। এর মধ্যে মেয়েদের পাসের হার ৯৪ দশমিক ১১ শতাংশ মেয়ে এবং ছেলেদের পাসের হার ৯৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
জিপিএ-৫ পাওয়া ১০ হাজার ৩১৮ জনের মধ্যে ৫ হাজার ৫৯৭ জনই মেয়ে, বাকি ৪ হাজার ৭২১ জন ছেলে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২ হাজার ৭৭৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে। এদের মধ্যেও ছেলের চেয়ে মেয়েদের সংখ্যা বেশি।
ফলাফলে দেখা যায়, জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সদর উপজেলার শিক্ষার্থীরা এগিয়ে থাকলেও পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে শিবগঞ্জ।
শিবগঞ্জ উপজেলা থেকে অংশ নেওয়া ৫ হাজার ৩০৭ পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ১৯ জন অকৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ৪৪২জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। বগুড়া সদর উপজেলা থেকে অংশ নেওয়া ৮ হাজার ৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭ হাজার ৭৩৯ জন বা ৯৬ দশমিক ১২ শতাংশ পাস করেছে। উত্তীর্ণদের মধ্যে ২ হাজার ৬৯১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পাসের হার সবচেয়ে কম নন্দীগ্রামে, ৮২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ উপজেলায় ২ হাজার ৪৮৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪০৭ জন অকৃতকার্য হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
কেইউএ/একে