নকুল রায় বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার বিকেলে ঈগলটি পানি খাওয়ার জন্য বিলে নামে। এ সময় কিছুটা অসুস্থ থাকায় উড়তে পারছিল তাই ঈগলটি ধরে আমার হেফাজতে রেখেছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. উমর ফারুক বাংলানিউজকে জানান, সবার আগে পাখিটিকে চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। তবে এটি বিরল প্রজাতির কিনা তা ঈগলটি না দেখে বলা যাচ্ছেনা।
রংপুর চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর ডা. জসিম উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, আমাদের কাছে ঈগলটিকে নিয়ে আসার পর চিকিৎসা দিয়ে ৩দিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। পরে সুস্থ হলে দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, অনেক সময় আমাদের কাছে পাখি পৌঁছার আগেই মারা যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৭
এজি/আরএ