গাছের পাতা থেকে টিনের চালায় শিশিরবিন্দু ঝরেপড়ার টুপটাপ শব্দ আর পাখিদের কলরব গ্রামীণ জীবনযাত্রাকে করে স্নিগ্ধময়।
এখনো বরগুনায় তেমন শীত অনুভূত না হলেও সন্ধ্যা এবং শেষরাতে শীতের আমেজ টের পাওয়া যায়।
20191126080843.jpg)
ধানের শিষে শিশিরবিন্দু।
বর্ষপঞ্জিতে অগ্রহায়ণ-পৌষ ও মাঘ মাসে শীতকাল শুরু হলেও দিনে গরমের তীব্রতা খুব একটা কমেনি। আবার শেষরাতে গায়ে জড়াতে হচ্ছে কাঁথা। ভোরের প্রকৃতি গায়ে লাগলেই ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ভাব আসে শরীরে। বরগুনায় আঞ্চলিক আবহাওয়া কার্যালয় না থাকলেও ঠাণ্ডা আবহাওয়াই জানান দিচ্ছে শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে।বরগুনা সদর উপজেলার ছয় নম্বর বুড়িরচর ইউনিয়নের বড় লবণগোলার কৃষক মো. আলাউদ্দিন আকন বলেন, শীতের শুরুতেই অনেক সবজি বিক্রি করেছি। এবার ফলনও ভালো হয়েছে।
কোমল সূর্যরশ্মি। ছবি: বাংলানিউজ
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে গ্রাম ও শহরের হাট-বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে ফুল-বাঁধাকপি, টমেটোসহ নানান শীতের সবজি।বরগুনার দুর্যোগ প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) সদর উপজেলা টিম লিডার জাকির হোসেন মিরাজ বাংলানিউজকে বলেন, এবার শীতকালে কী পরিমাণ ঠাণ্ডার পড়বে তা জানতে আমাদের ঢাকার আবহাওয়া কার্যালয়ে ফোন করে জানতে হয়। যদি বরগুনায় আঞ্চলিক আবহাওয়া কার্যালয় থাকতো তাহলে আমরা আবহাওয়ার খবর মুহূর্তেই জানতে পারতাম।
বাংলাদেশ সময়: ০৮০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০১৯
এএটি