ঢাকা: সমুদ্রের অথৈ জলরাশিতে সেই মহারাজা। বলা হচ্ছে, সমুদ্র দানব তিমির কথা।
সম্প্রতি একদল পিঠকুঁজো তিমি ভ্রমণে বের হয়। ছেলেপুলে নিয়ে সবাই আলাস্কার চ্যাথাম স্ট্রেইটের সরু প্যাসেজ ধরে যাচ্ছিল।
সঙ্গে একপাল ছানা। তা সে দেখতে ছোট না হলেও, বাচ্চা তো! কিছুদূর যায় আর শুরু হয়ে যায় লম্ফ-ঝম্প। আর ডিগবাজি তো আছেই। জল ছোড়াছুড়িও বাদ গেল না।
ছেলেপুলেরা আনন্দ করছে, দেখে বড়রাও আর চুপ থাকতে পারলো না, যোগ দেয় তাদের সঙ্গে।
বলতে পারেন, মাঝ সমুদ্রের খবর আমি কি করে জানি! তাও আবার আলাস্কা। ওরা যে এতসব করল, তা এত কাছ থেকে কি করে দেখা গেল!
ঠিক, এতকাছ থেকে দেখা সত্যিই মুশকিল। তবে সবার জন্য নয়। এক্ষেত্রে বলতে পারি জন কনফোর্থের নাম। পেশা ও নেশায় তিনি একজন নেচার ফটোগ্রাফার।
বুঝতেই পারছেন, আলাস্কার ওই জলগভীরে যাওয়া আর সবার জন্য কঠিন হলেও তার জন্য মোটেও কঠিন নয়।
তিমিদলের চোখকে ফাঁকি দিয়ে দূর থেকে তাদের জলকেলি ফ্রেমবন্দি করেছেন তিনি। একদিকে তিমির দল মনের সুখে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, অন্যদিকে তিনিও বেশ ক্লিক আনন্দে ছিলেন।
অবশ্য তারও বিশেষ প্রস্তুতি ছিল না। যাচ্ছিলেন অন্য কাজে। সৌভাগ্যবশত পথের তাদের দেখা পেয়ে যান। বাকিটা ছবিতেই দেখে নিন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৪