আর তখন দেখা যায়, পেঁচাও হাসছে, ভয়ে মাছের চক্ষু চড়ক গাছ, লজ্জায় চোখ বুজে থাকা ভালুক, ডিগবাজি খাওয়া কাঠবেড়ালি, ঢঙ্গী ভোঁদড়, গাছের আড়ালে লুকোচুরি খেলতে থাকা আহ্লাদি কোয়েলা, বেদিশা বানর, দাঁত কেলিয়ে হাসতে থাকা জেব্রা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ ফিরিস্তির শেষ নেই।
সম্প্রতি এরকমই কিছু অসাধারণ ছবি প্রকাশ পেয়েছে ‘কমেডি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ডস’র বদৌলতে। বিশ্বব্যাপী বন্যপ্রাণীদের বিচিত্র কাণ্ডকীর্তির ছবিকে উৎসাহিত করা হয় এ পুরস্কারের মাধ্যমে। ২০১৫ সাল থেকে পুরস্কারটি চালু করেন বন্যপ্রাণী বিষয়ক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী পল জনসন-হিকস ও টম সুলাম। বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকে যে কেউ বিনামূল্যে এ পুরস্কারের জন্য ছবি জমা দিতে পারে।
২০১৯ সালের ‘কমেডি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ডস’র জন্য মোট ৪ হাজার আলোকচিত্রী ছবি জমা দেন। গেল মাসে সেখান থেকে সেরা ৪০ জনকে বাছাই করা হয়।
চলুন পাঠক, ধান ভানতে শিবের গীত না গেয়ে বরং দারুণ দারুণ কিছু ছবিই দেখে ফেলা যাক...
শিরোনাম- ওহ মাই! আলোকচিত্রী- হ্যারি এম. ওয়াকার
শিরোনাম- ওয়াল্টজ গান রং? আলোকচিত্রী- অ্যালেস্টেয়ার মার্শ
শিরোনাম- হি ইজ বিহাইন্ড মি, ইজ’ন্ট হি? আলোকচিত্রী- অ্যান্থনি এন পেত্রোভিচ
শিরোনাম- গ্র্যাব লাইফ বাই দ্য... (প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত)। আলোকচিত্রী- সারাহ স্কিনার
শিরোনাম- লেইড ব্যাক। আলোকচিত্রী- টমাস ডি. ম্যাঙ্গেলসেন
শিরোনাম- চেস্ট বাম্প। আলোকচিত্রী- টমাস ডি. ম্যাঙ্গেলসেন
শিরোনাম- ওয়ার্নিং! টেরিটরি মার্কিং, ফলো অ্যাট ইওর ওউন রিস্ক। আলোকচিত্রী- তিলকরাজ নাগরাজ
শিরোনাম- স্কুইরেল উইশেস। আলোকচিত্রী- গ্রেট ওয়েজেন
শিরোনাম- টু বি অর নট টু বি। আলোকচিত্রী- জেমা গ্রাসিয়া লাসেকা
শিরোনাম- ডিয়ার, হোয়াট ডিয়ার? আলোকচিত্রী- মাইক রোয়ি
শিরোনাম- লাফিং জেব্রা। আলোকচিত্রী- পিটার হ্যাগার্থ
শিরোনাম- হ্যালো। আলোকচিত্রী- কেভিন সফোর্ড
শিরোনাম- ওয়ান, টু, থ্রি... আই অ্যাম কামিং টু ফাইন্ড ইউ। আলোকচিত্রী- ভালতেরি মুলকাহাইনেন
শিরোনাম- হ্যাং অন। আলোকচিত্রী- অদিত আফালি
শিরোনাম- ফার্স্ট কিস কামস লাভ, দেন- কামস ম্যারিজ। আলোকচিত্রী- অ্যালেইন ক্রুয়ের
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
এইচজে