গত সপ্তাহান্তে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে ফেরা লিভারপুল রোববার (০৫ জুলাই) রাতেও তাদের সেরা ফর্ম থেকে অনেকটা দূরে ছিল। দলের প্রথম গোলটি যখন আসে ততক্ষণে গোলমুখে মাত্র দুটি শট নিতে সক্ষম হয়েছে স্বাগতিক দল।
দ্বিতীয়ার্ধে লিভারপুলকে চাপে ফেলে দেয় অ্যাস্টন ভিলা। ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক আলিসন যদি আনোয়ার এল গাজির নিচু শট ঝাঁপিয়ে না ফেরাতেন তাহলে বিপদেই পড়তো লিভারপুল। তবে এরপর ক্রমেই খেলার নিয়ন্ত্রণ নেয় দলটি। বিশেষ করে ৬১তম মিনিটে ওরিগি, ফাবিনিয়ো ও অ্যালেক্স অক্সলেইড-চেম্বারলেইনের পরিবর্তে রবের্তো ফিরমিনো, জর্ডান হেন্ডারসন ও জর্জিনিয়ো ভেইনালডামকে নামানোর পর।
বদলি খেলোয়াড় নামানোর পর প্রথম সাফল্য পায় লিভারপুল। ৭১তম মিনিটেই জালের ঠিকানা খুঁজে পায় দলটি। বাঁ প্রান্ত থেকে নেবি কেইতার বাড়ানো বল বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন সেলেগালিজ ফরোয়ার্ড সাদিও মানে। ৮৯তম মিনিটে দলের দ্বিতীয় ও চলতি মৌসুমে নিজের প্রথম গোলের দেখা পান ১৯ বছর বয়সী জোন্স।
এ নিয়ে চলতি মৌসুমে ঘরের মাঠে ১৭ এবং আগের মৌসুম মিলিয়ে টানা ২৪ ম্যাচে জয় পেল লিভারপুল। আগেই শিরোপা নিশ্চিত করা লিভারপুলের ৩৩ ম্যাচে ২৯ জয় নিয়ে সংগ্রহ ৮৯ পয়েন্ট।
বাংলাদেশ সময়: ০১০৮ ঘণ্টা, জুলাই ০৬, ২০২০
এমএইচএম