ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন, শুধু তাই নয়। চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল খেলা দল পিএসজির লিগে শুরুটা বেশ বাজেই হলো।
চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালের পর পিএসজির প্রায় পুরো দলই স্পেনের ইবিজায় ভ্রমণে যায়। যেখানে গিয়ে নেইমারসহ দলের বড় বড় তারকারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। ফলে প্রথম ম্যাচে তাদের দেখা যায়নি। তবে এ ম্যাচে ফিরেছিলেন ব্রাজিল তারকাসহ লিয়ান্দ্রো দানিয়েল পারেদেসরা। কিন্তু নিজেদের ইতিহাসে এনিয়ে মাত্র দ্বিতীয়বার লিগের প্রথম দুই ম্যাচে কোনো গোল না করে হারল পিএসজি। প্রথমবার এই তেতো স্বাদ তারা পেয়েছিল ১৯৭৮-১৯ মৌসুমে।
রোববার ঘরের মাঠ পার্ক দেস প্রিন্সেসে খেলতে নামে পিএসজি। কিন্তু মার্সেইর প্রাচীরের সামনে বারবার হতাশ হতে হয়েছে স্বাগতিকদের। মার্সেই গোলরক্ষক স্টিভ মাঁদাঁদা বেশ কয়েকটি নিশ্চিত সুযোগ সেভ করেছেন।
৩১তম মিনিটে খেলার ধারার বিপরীতে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন ফরোয়ার্ড ফ্লোরিয়ান থাভিন। আর এই গোলেই পিএজির হার নিশ্চিত হয়ে যায়। টুখেলের দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে লঁসের বিপক্ষে একই ব্যবধানে হেরেছিল।
খেলার অতিরিক্ত সময়ের শেষ মিনিটে দু’দলের মাঝে ঝামেলা বেধে যায়। একটি ফাউলকে কেন্দ্র করে ধাক্কাধাক্কিতে জড়ায় দুই দলের ফুটবলাররা। এমনকি একজন আরেকজনকে লাথিও মারতে দেখা যায়। এই ঘটনায় রেফারি লাল কার্ড দেখান পিএসজির নেইমার, লেভিন কুরজাওয়া ও লিয়ান্দ্রো দানিয়েল পারেদেস এবং মার্সেইয়ের জর্ডান আমাভি ও দারিও বেনেদেত্তোকে। এছাড়া পুরো ম্যাচে মোট লাল-হলুদ মিলিয়ে ১৭টি কার্ড দেখানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২০
এমএমএস