সবচেয়ে বেশি প্রস্তুতি নিয়ে বিশ্বকাপে এসেছিল কাতার। পুরো বিশ্বজুড়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তারা।
অবশ্য পরে বেঁচেই গেছে তারা। এই বিশ্বকাপেই শুরু হয়েছে ‘সেমি অটোমেটেড’ অফসাইড প্রযুক্তির। সেখানেই জানা গেল, ইকুয়েডরের দেওয়া গোলটি হয়নি। তবে এরপরও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি কাতার।
আল বায়ত স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে প্রথমার্ধশেষে তারা পিছিয়ে আছে দুই গোলে। ইকুয়েডরের হয়ে দুটি গোলই করেছেন ইনার ভ্যালেন্সিয়া।
তিন মিনিটে গোল না পাওয়ার হতাশা ভুলে দাপট দেখিয়ে খেলতে থাকে ইকুয়েডর। ফলও ধরা দেয় তাদের হাতের মুঠোয়। ১৫তম মিনিটে এসে বল নিয়ে স্বাগতিকদের বক্সের ভেতর ঢুকে যান ভ্যালেন্সিয়া। এসময় তার পায়ে হাত লাগান কাতারের গোলরক্ষক সাদ আল সাহাব। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি, সঙ্গে দেখান হলুদ কার্ড। স্পট কিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি ভ্যালেন্সিয়া।
এরপর দ্বিতীয় গোলের দেখা ৩১তম মিনিটে এসে পায় ইকুয়েডর। এবারও তাদের হয়ে গোল করেন ভ্যালেন্সিয়া। সাইকাদোর বাড়ানো দারুণ ক্রসে অসাধারণ হেডে জালে জড়ান বল। প্রথমার্ধের শেষদিকে একটি গোল শোধ দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করেছিল কাতার। কিন্তু তাদের হয়ে মাথা ছুঁয়াতে ব্যর্থ হন আল মোয়েজ। তার সামনে মোটামুটি ফাঁকা নেটই ছিল।
বাংলাদেশ সময় : ২২৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০২২
এমএইচবি