সভায় বক্তারা বলেন- বাংলাদেশে প্রতিদিন ধূমপান ও তামাক ব্যবহারজনিত অসুখে ১৫৬ জন মারা যান। মৃত্যুর এই হার গভীর উদ্বেগজনক।
দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অবহেলায় দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফসল ধূমপান ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন হলেও এর যথাযথ প্রয়োগ করা হচ্ছে না। আইনের লঙ্ঘন কমাতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি জানান তারা।
এছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্কদের কাছে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্যের বিক্রয়, বিপণন ও বিতরণ নিষিদ্ধের আইনি বিধানটি মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য শিক্ষা স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংরক্ষিত ৭ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর নাজমা বেগম।
এসিডির প্রোজেক্ট কো-অর্ডিনেটর এহসানুল আমীন ইমনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন কোয়ালিশন সদস্য আবুল কালাম আজাদ, শিক্ষক সমিতির নেতা অসিত সাহা, এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স আত্মার সদস্য ও বাংলানিউজ স্টাফ করেসপন্ডেন্ট শরীফ সুমন, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন, সাবিত্রী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গণেশ চন্দ্র মন্ডল, বিবি হিন্দু একাডেমীর সহকারী শিক্ষক নিমাই চন্দ্র সাহা, শিক্ষক অনল কুমার মন্ডল প্রমুখ।
সভা শেষে স্থানীয় ১০ জন খুচরা সিগারেট বিক্রেতাকে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বার্তা সম্বলিত ছাতা প্রদান করেন কাউন্সিলর নাজমা বেগম।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৭
এসএস/আরআই