ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

স্বাস্থ্য

বিশ্বে বছরে দেড় মিলিয়ন অপরিণত শিশু জন্মায়

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৭৪৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৮
বিশ্বে বছরে দেড় মিলিয়ন অপরিণত শিশু জন্মায় অনুষ্ঠানে হাসপাতালে চিকিৎসারত ও জন্ম নেয়া অপরিণত শিশুর পরিবার ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা। ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: বিশ্বব্যাপী শিশু মৃত্যুর প্রধান কারণ অপরিণত শিশু বা প্রি-ম্যাচিউর বেবি। প্রতিবছর বিশ্বে দেড় মিলিয়ন অপরিণত শিশু জন্মগ্রহণ করে। এদিক দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম।

গভীকালীন অবস্থায় ৩৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগে যেসব শিশু জন্মগ্রহণ করে তারাই অপরিণত শিশু বা প্রি-ম্যাচিউর বেবি। তবে শিশু মৃত্যুর হারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে।

 
 
এমন পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সোমবার (১৯ নভেম্বর) ইউনাইটেড হাসপাতালে নিওনেটোলজি বিভাগ আয়োজিত ‘বিশ্ব অপরিণত শিশু দিবস’ পালিত হয়। অনুষ্ঠানে ওই হাসপাতালে চিকিৎসারত ও জন্ম নেয়া অপরিণত শিশুর পরিবার ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা অংশগ্রহণ করেন।
 
অনুষ্ঠানে নিওনেটোলজি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. নার্গিস আরা বেগম অপরিণত শিশুদের জন্য ইউনাইটেড হাসপাতালের চিকিৎসা পদ্ধতি বিস্তারিত বর্ণনা করেন। এছাড়া এ সমস্যা থেকে উত্তরণে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নবজাতক বিভাগের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লা।

এ বিষয়ে হাসপাতালটির কমিউনিকেশন ম্যানেজার ডা. সাগুফা আনোয়ার জানান, দেশে অপরিণত শিশুদের নিয়ে এ ধরনের অনুষ্ঠান এই প্রথম। বিশ্ব অপরিণত শিশু দিবস সর্বপ্রথম ২০১১ সালের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য- সাধারণ মানুষকে অপরিণত শিশুদের প্রতি আরও বেশি সচেতন করে তোলা। চিকিৎসার পাশাপাশি ইতিবাচক মানসিকতার মাধ্যমে তাদের দ্রুত সুস্থ করে তোলা সম্ভব।
 
বাংলাদেশ সময়: ০২৪৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৮
এমএএম/আরবি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।