২১১ জনের মধ্যে মেডিসিন অনুষদের ৯৪ জন, শিশু অনুষদের ৩১ জন, সার্জারি অনুষদের ৫৪ জন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ২২ জন এবং ডেন্টাল অনুষদের ১০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ব্লকের অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ছাত্র জীবন স্বপ্ন দেখার সময়। জীবন গড়ার সময়। এই সময়ে যতটুকু নিজেকে গড়ে তুলতে পারবে সেটাই সারাজীবন কাজে লাগবে। তাই সঠিক ও যথাযথভাবে এবং সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কোনোভাবে ফাঁকি না দিয়ে সত্যিকার অর্থেই সত্যিকারের গবেষণা কর্ম, থিথিস সম্পন্ন করতে হবে। তাহলেই সেটা নিজের জন্য যেমন সম্পদ ও অন্যের জন্য কল্যাণকর হবে।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার বলেন, বর্তমান সময়ে গবেষণার অনেক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। গবেষণার জন্য সুযোগ-সুবিধা দিন দিন বাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও সহযোগিতার ফলে গবেষণার ক্ষেত্রে নব দিগন্তের দ্বার উন্মেচিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদারের সভাপতিত্বে এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. সাহানা আখতার রহমান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. আবদুস সোবহান, উপ- রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল আলীম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৯
এমএএম/এএটি