এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশনা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমকে গতিশীল রাখতে সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তৎপর থাকতে হবে। যেসব এলাকায় জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণের হার জাতীয় গড়ের নিচে রয়েছে সেসব এলাকায় বিশেষ সচেতনতামূলক কর্মসূচি প্রণয়ন করে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক সমাজ ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করতে হবে। এক্ষেত্রে সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে টার্গেট করে পদক্ষেপ নিতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী মাতৃমৃত্যু ও শিশুমৃত্যু হার কমাতে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের হার বাড়াতে হবে। বর্তমানে এই হার মোটেও আশাব্যঞ্জক নয়।
সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সচিব জি. এম. সালেহ উদ্দিন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. কাজী মোস্তফা সারোয়ার, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তন্দ্রা শিকদারসহ মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরের পরিচালক, উপ-পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কার্যক্রম ও অর্জন সম্পর্কে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. কাজী মোস্তফা সারোয়ার।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৯
এমএএম/এমজেএফ