ভোলার চার উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে সদর হাসাপাতালে ২৫ জন, চরফ্যাশনে ৯ জন, তজুমদ্দিনে ১ জন ও মনপুরা হাসাপাতালে ২ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। যাদের মধ্যে ৩ জন নারী।
তিনি জানান, রোগীদের পর্যপ্ত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু শনাক্তকরণ এন্টিজেন্ট কিডস থাকলেও অন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তা নেই, তবে দু'একদিনের মধ্যে চলে আসবে।
সিভিল সার্জন বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্তদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে এখনো কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। সুস্থ হয়ে রোগীরা ফিরে যাচ্ছেন।
এদিকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভোলা পৌরসভাসহ বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর এলাকায় মশক নিধন ও পরিষ্কার-পরিচ্চন্নতা অভিযান চলছে। তবুও ডেঙ্গু আতঙ্কে রয়েছে মানুষ। জ্বরে আক্রান্ত হলেই রোগীরা ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডেঙ্গুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ছুটে যাচ্ছেন।
ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রথীন্দ্র নাথ মজুমদার বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে জেলার সাত উপজেলায় ছয় শতাধিক স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করছে। সচেতনতামূলক সভা, স্বাস্থ্যশিক্ষা প্রশিক্ষণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযানসহ নানা কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
আরএ