মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) তারা শেবাচিম হাসপাতালে আসেন এবং ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীদের খোঁজ-খবর নেন। পাশাপাশি রক্তের নমুনাসহ বিভিন্ন তথ্যও সংগ্রহ করেন তারা।
এ ব্যাপারে আইইডিসিআর-এর গবেষক ও রোগতত্ত্ববিদ ডা. মো. ওমর কাইয়ুম বাংলানিজকে জানান, বরিশাল নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে এডিস মশার উৎপত্তি ও ঘনত্ব, মশার প্রাদুর্ভাবের কারণ এবং ডেঙ্গু সংক্রমণের হার- ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে তাদের দল।
গত ১৬ জুলাই থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৬৮২ জন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগী। এর মধ্য সময়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন এক হাজার ৫১০ জন। এছাড়া এ হাসপাতালে এপর্যন্ত ছয়জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৮, ২০১৯
এমএস/এসএ