বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর মহাখালীস্থ আইইডিসিআরের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইইডিসিআরের প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক কর্মকর্তা ডা. এএসএম আলমগীর।
ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, আমরা যে কয়টি দেশ প্রাধান্য দিচ্ছি তার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া একটি। এদেশ থেকে কেউ আসলে আমরা তাদের পর্যবেক্ষণে রাখি। নমুনা টেস্ট করি। এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস সন্দেহে হাসপাতালে কোনো রোগী ভর্তি নেই। নমুনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে অনেকে আমাদের কাছে আসেন। আবার কখনো কখনো আমরাও নমুনা সংগ্রহ করতে বাসায় যাই।
তিনি আরও বলেন, পর্যাপ্ত রোগীর নমুনা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা আমাদের আছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে কিট আসছে। যেসব জায়গা থেকে কিট পাওয়া যায় সেসব জায়গায় আমরা যোগাযোগ করে রেখেছি। কিট আমাদের আসতেই থাকবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যদি অনেক বেশি কেস হয়ে যায়। তাহলে ধরে নিতে হবে এটা করোনা ভাইরাস। তখন আর টেস্ট করার প্রয়োজন হবে না। সেইভাবেই তাদের চিকিৎসা দিতে হবে। আগে থেকেই আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলাম। সে প্রস্তুতি অনুযায়ী কাজ করছি। যদি আমাদের দেশের রোগী পাওয়া যায় তাহলে কী করণীয়, পরে আমাদের কী করতে হবে সেটা নিয়ে খসড়া নীতিমালা করা হয়েছে। এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
পিএস/এইচএডি