শিল্প-সাহিত্য
গ্রন্থীর ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচারিত এ অনুষ্ঠানে স্বরচিত কবিতা পাঠ এবং আলোচনায় অংশ নেন সমকালীন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম
রোববার (২৮ জুন) বাংলা একাডেমির সভাপতি পদে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় বাংলানিউজকে একথা বলেন অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান৷ রোববার
রোববার (২৮ জুন) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তিন বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন শামসুজ্জামান খান।
শুক্রবার (২৬ জুন) সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানে উদীচীর সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ দেশ ও দেশের বাইরে থেকে বিভিন্ন ব্যক্তি অংশ নেন। একই সঙ্গে
প্রতিষ্ঠানটির প্রদর্শনী সমন্বয়ক রাজেন গায়েন জানিয়েছেন শুক্রবার (২৬ জুন) প্রদর্শনী উদ্বোধন হবে। শেষ হবে ১৭ জুলাই। ‘সেলিব্রেটিং
এবারের লাইভে সমকালীন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি, প্রাবন্ধিক-সাহিত্যসমালোচক জহর সেন মজুমদার, কবি ও সাংবাদিক জুয়েল মাজহার,
‘মেমসাহেব’ উপন্যাসের এ সাহিত্যিক-সাংবাদিক বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) সকালে কলকাতার টালিগঞ্জে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
চাষযোগ্য ক্ষেত নেই শস্য রাখার গোলাঘর নেই মেঠোপথ নেই নদী, খাল-বিল নেই বিলে মাছ খায়, এমন একটি চিলও নেই। আমার আকাশের মতো বড় একটি
দিবসটি উপলক্ষে গত ১৮ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত পাঁচদিনব্যাপী ফেসবুক লাইভ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ সঙ্গীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদ।
মানুষের এ পরিস্থিতি উপলব্ধি করে সংগঠনটি নিয়মিত উদযাপন করে যাচ্ছে অনলাইন লাইভ, যার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে
শনিবার (২০ জুন) সন্ধ্যায় অনলাইনেই সমাপ্তি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পর্দা নামে এবারের উৎসবের। এদিন সন্ধ্যার এ আয়োজনে জুম অ্যাপে
আগামী রোববার (২১ শে জুন) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা) সৌধের গজল ঠুমরি ও খেয়াল ফেস্টিভালের ফেসবুক পেজ থেকে
শুক্রবার (১৯ জুন) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আরসিএসসি। ‘গ্লোরি টু পুশকিন’ শীর্ষক আবৃত্তির এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন
এরই মধ্যে ভবনের মালিককে ‘কবিতা ক্যাফে’ বন্ধের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে বাংলানিউজকে বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জানিয়েছেন
বুধবার (১৭ জুন) রাজধানীর বেইলি রোডের মিনিস্টার্স অ্যাপার্টমেন্টের নিজ বাসভবন থেকে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ‘জুম’ এর মাধ্যমে তিনি এ
বুধবার (১৭ জুন) সেবা প্রকাশনীর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে কাজী আনোয়ার হোসেনের পক্ষে তার পুত্রবধূ মাসুমা মায়মুর এ তথ্য জানান৷ মানুমা
এর আগে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে বিচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের সাহিত্যিকদের লেখা অন্তর্ভূক্ত করা হলেও
সোমবার (১৫ জুন) মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানের সমন্বয়কারী রফিকুল ইসলাম জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় এ প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বাংলানিউজকে বলেছিলেন, আমি দারুণ খুশি। মাসুদ রানার ২৬০টি এবং কুয়াশার ৫০টি বইয়ের লেখক হিসেবে আমি স্বীকৃতি
ওই পোস্টে মাসুমা মায়মুর লিখেছেন, ‘কেন এমন রায় হল সেটা অনেকেই আমার কাছে জানতে চাইছেন। নিউজটা একটু ভাল করে পড়ুন, প্লিজ। রেজিস্ট্রার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন