বইমেলা
রোববার (১৭ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টায় বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব কবি
বেলা ১১টায় সাংস্কৃতিক উৎসব উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গেই মেলা শুরু হবে। নগর ভবনের গ্রিনপ্লাজায় ১০ দিনব্যাপী এ উৎসব ও বইমেলা চলবে। মেয়র
শনিবার (২ মার্চ) মাসজুড়ে পাঠক-লেখক-প্রকাশকের মিলনস্থলে পরিণত হওয়া বাঙালির প্রাণের অমর একুশে গ্রন্থমেলা শেষ হলো। যার ফলাফল- সাহিত্য
শনিবার (২ মার্চ) বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত মেলায় জনসমাগম ছিল সাধারণ দিনের মতো। তবে সকালের তুলনায় বিকেলে কিছু ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। আর
এদিন বেলা ১১টার পর গ্রন্থমেলার দ্বার উন্মুক্ত করা হয়। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বইপ্রেমীদের পদচারণা দেখা যায়। তবে ছুটির দিন হলেও অন্য
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হুবহু চেহারা নয় বরং তার ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রকে অনবদ্য সব চিত্রকর্মের মাধ্যমে ফুটিয়ে
ফাল্গুনের মধ্যভাগে লঘুচাপের কারণে ঝড়ো হাওয়া আর বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বইমেলার সময় বাড়ানো হয় দুই দিন। তবে প্রথম দিন মেলায় পাঠক
আর সাধারণ দিনে বইমেলায় যেমন বইপ্রেমীদের উপস্থিতি থাকে, সেটিও চোখে পড়েনি ছুটির দিনে। সব মিলিয়ে সময় বাড়িয়ে মেলা থাকলেও ফেব্রুয়ারির
ছেলে রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র মাহাত্ম ঘোষ নিয়ে এলেন বইমেলায়। ছেলেকে নিয়ে দিলেন
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) লেখক ও প্রকাশকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে ২০১৯ এর গ্রন্থমেলা চলবে আরো
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এসব তথ্য জানিয়েছেন মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. জালাল আহমেদ। আর এদিন
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে যশোর টাউন হল ময়দানে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ আঞ্চলিক‘এসএমই পণ্য ও বই মেলার উদ্বোধন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় খুলনার বয়রা বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে একুশে বইমেলার সমাপনীতে এ তথ্য জানানো
বইমেলার শেষ দিন সমাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে এসে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এ ঘোষণা দেন। মেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. জালাল
বদলে যাওয়া তুরষ্কের ১০০ বছর বইয়ের পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে আতাতুর্ক থেকে এরদোয়ান। অটোমান চেতনার সঙ্গে আতাতুর্কের সেক্যুলার
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩ টায় দ্বার উন্মুক্ত হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর দুইটার পর থেকেই বইপ্রেমীদের লাইনে দাড়াতে দেখা যায়। সব
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টা থেকেই মেলায় প্রবেশের জন্য দীর্ঘলাইন দেখা গেছে বইমেলা প্রাঙ্গণে। অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা
প্রফুল্ল চিত্তেই ছিলেন প্রকাশক ও বিক্রয়কর্মীরা। কিন্তু হঠাৎ করেই বিকেল সাড়ে ৪টার হঠাৎ বৃষ্টি ভিন্নরূপ এনে দেয় পরিচিত এই মেলার।
বুধবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে বৃষ্টি শুরু হওয়ার পর তা স্থায়ী হলে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে মেলার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এ
তবে ঘণ্টা পেরুতে না পেরুতেই বইমেলায় হানা দেয় বৃষ্টি। এতে কপাল পুড়েছে প্রকাশক-বিক্রেতাদের। মেলা শেষের আগের দিন ভালো বিক্রির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন