কর্পোরেট কর্নার
বাজারে এলো মিতসুবিশির নতুন আউটল্যান্ডার স্পোর্ট গাড়ি
‘কে জিতবে রেপসল বাইক?’ ক্যাম্পেইনের পুরস্কার হস্তান্তর
প্রত্যেক মুসলমানের রোজা রাখা কর্তব্য। এই রমজান মাসে যদি একটা নফল ইবাদত করা হয়, তাহলে বছরের অন্যান্য মাসের ফরজ ইবাদতের সমতুল্য সোয়াব
এর বিপরীত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। দেশটিতে রোজার সময়ে জনসমাগমস্থলে প্রকাশ্যে কিছু খেলে বা পান করলে শাস্তির বিধান আছে। ওখানে
এক সময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্পেট আর ঝাড়বাতির ছিল ওমানের এই প্রধান মসজিদটির অধিকারে। নামও উঠে গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে। ২০০৭ সালে
মালদ্বীপে ইফতারকে বলা হয় ‘রোআদাহ ভিলান’। বিশ্বের প্রায় সব মুসলিমপ্রধান দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মালদ্বীপের জনগণের ইফতারের
সব মিলিয়ে ইফতারের এ আয়োজনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইথিকাল ইফতার’ অর্থাৎ নৈতিক ইফতার। কোনো রকম আমিষ ছাড়া তাদের এই আয়োজন বৈচিত্র্য এনে
ইন্দোনেশিয়ায় রমজান মাস শুরুর দু’দিন আগে পালন করা হয় মিউগ্যাং নামে একটি প্রথা। এদিন সবাই নানাপদের মাংসের খাবার রান্না করেন এবং
এসব কারণেই দেশে দেশে গড়ে উঠছে রোজাদারদের ইফতার করানোর প্রচলন। মসজিদ, বাসা-বাড়ি ও বিভিন্ন হোটেল-রেস্তোরাঁতে রোজাদারদের জন্য
বর্তমানে আর্জেন্টিনায় মুসলিমের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। সংখ্যাটা বেশ কম মনে হলেও লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে আর্জেন্টিনাতেই
মসজিদে বসে জামাতের সঙ্গে ইফতার মুসলিম বিশ্বে আজকের নয়। সেই আদিকাল থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এভাবে ইফতার সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
একসঙ্গে সম্প্রীতির ইফতার মাহফিল মুসলিম বিশ্বে আদিকাল থেকে চলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় রমজানকে স্মরণ করে রাখতে বিভিন্ন দেশে বসছে
যেখানে বিপুলসংখ্যক মানুষের ভাগ্যে ঠিকমতো খাবার জোটে না, ঘরহীন হয়ে শরণার্থী শিবিরে কাটাতে হয় দিন, ক্ষুধা মেটানোর জন্য তাকিয়ে থাকতে
সবচেয়ে দীর্ঘ রোজা রাখছেন স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ ডেনমার্ক, সুইডেন, গ্রিনল্যান্ড ও আইসল্যান্ডের ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। ২১ ঘণ্টারও
বছরের এই (মে-জুন) সময়টাতে মস্কোতে ফজর শুরু হয় স্থানীয় সময় অনুযায়ী ভোর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে। অর্থাৎ, এই সময়ের মধ্যেই সেহরি খেয়ে নিতে
আর যেখানে যেখানে অনেক বেশি সময় ধরে ধর্মপ্রাণদের উপবাসের পরীক্ষা দিতে হয় তার মধ্যে একটি যুক্তরাজ্য। দেশটিতে দীর্ঘ ১৯ ঘণ্টা পানাহার
রোজায় দিনে দু’বেলা ইফতার-সেহরি খাবারে সীমাবদ্ধ মুসলমান গোষ্ঠী। সারাদিনের উপবাস শেষে সময় আসে ইফতারের। আর রোজার শুরু হয় সুবহে
যদি একটি পরিবারে চারজন বিবাহিত সন্তান থাকেন, তবে প্রথম রোজার দিন বাবা-মায়ের বাড়িতে নিমন্ত্রণ গ্রহণ করেন তাদের সব সন্তান। দ্বিতীয়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন