ক্রিকেট
তরুণ ভারতীয় পেসার মায়াঙ্ক যাদব। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের হয়ে আইপিএলের মঞ্চে আবির্ভাবেই ঘণ্টায় ১৫৫.৮ কিলোমিটার গতিতে বল করে চমকে
চট্টগ্রাম থেকে: টেস্ট সিরিজজুড়েই আধিপত্য ধরে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। দুই ম্যাচের প্রায় কখনোই প্রতিপক্ষের চেয়ে এগিয়ে থাকতে পারেনি
চট্টগ্রাম থেকে: একসময় ছিলেন টেস্ট অধিনায়ক। তার অধীনে ছিল উন্নতির ছাপও। মুমিনুল হকের কথার তাই মূল্যায়নও বেশ। ম্যাচ শেষের প্রায়
চট্টগ্রাম থেকে: একের পর এক ইনিংসে ব্যর্থতা। দৃষ্টিকটু সব আউট হয়ে ব্যাটারদের সাজঘরে ফেরার মিছিল। বাংলাদেশের টেস্টে এটিই যেন হয়ে
ইতিহাসেই জায়গা করে নিয়েছেন ফারিহা তৃষ্ণা। এখন অবধি মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কেবল তিনজন বোলারই দুবার হ্যাটট্রিকের স্বাদ
চট্টগ্রাম থেকে: শেষ বলটা খেলতেই যেন স্বস্তি খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তাইজুলের পিঠ চাপড়ে হাঁটা ধরলেন ড্রেসিংরুমের দিকে।
দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দলের লড়াই। কিন্তু সেই উত্তেজনা, সেই রঙ, সেই রোমাঞ্চের কিছুই যেন চোখে পড়ল না। একপেশে লড়াইয়ে মোহামেডান
বড় ম্যাচের বড় খেলোয়াড় তিনি। তা প্রমাণের কোনো কমতি রাখেননি। সামনে যখন আরও একটি বড় ইভেন্ট অপেক্ষা করছে, ঠিক তখনই দুঃসংবাদ দিলেন এই
বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে দুইবার হ্যাটট্রিকের রেকর্ড গড়লেন ফারিহা তৃষ্ণা। তাতে বড় সংগ্রহ গড়তে পারল না
প্রথম সেশনের শেষদিকে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু তখন উইকেট না হারানোর স্বস্তি ছিল। যদিও পরের সেশনেই চার উইকেট হারিয়ে
সামনে প্রায় অসম্ভব এক লক্ষ্য। প্রথম ইনিংসে ফলো অনেও পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ফের ব্যাট করে এখন বাংলাদেশের সামনে বড় লক্ষ্য
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের শেষটিতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচে
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের অষ্টম রাউন্ডের ৩টি ম্যাচ আজ মাঠে গড়ানোর কথা ছিল। ফতুল্লায় মোহামেডান-আবাহনীর ম্যাচটি শুরু
সকালের সেশনে একটি উইকেট নিলো বাংলাদেশ। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে ফেরালেন সাকিব আল হাসান। ফিরে এলো পুরোনো অনেক স্মৃতি। এরপর লঙ্কানদের
গুজরাট টাইটান্সকে চড়া মূল্য দিয়ে ঘরের ছেলেকে ঘরে ফেরায় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। শুধু তা-ই নয়, তার হাতেই তুলে দেওয়া হয় নেতৃত্বের ভার। সেই
সাকিব আল হাসানকে টানা কয়েকটি বাউন্সার ছুড়লেন আসিথা ফার্নান্দো। এরপরই ইনসুইং বলে ফেললেন এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে। ব্যাক ফুটে থাকা
চট্টগ্রাম টেস্টে একদমই সুবিধা করতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষত ফিল্ডিংয়ে ক্যাচ ছাড়ছে একের পর এক, যার বেশির ভাগই স্লিপে। এর মধ্যে বিরল
জাকির হাসানের চোখেমুখে হতাশা। তৃতীয় দিনে তাইজুল ইসলামকে নিয়ে প্রথম ঘণ্টা কাটিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তাতে হয়েছিল বড় রানের আশা। কিন্তু
চট্টগ্রাম থেকে: হাসান মাহমুদের বলটা পার করলো স্লিপ ফিল্ডারকে। এরপর এক বলের পেছনে ছুটলেন পাঁচজন। দেখে হাস্যরসেরই তৈরি হলো যেন।
দুই সেশন শেষ হওয়ার আগেই বাংলাদেশ অলআউট হয়ে গেলো তৃতীয় দিনে এসে। ৯ উইকেট হারিয়ে ফেললো এই সময়ে। প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ৫৩১
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন