নির্বাচন ও ইসি
সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনেও মহাজোটের প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে জাপার দু’জন লাঙ্গল প্রতীক এবং বিকল্পধারার একজন নৌকা প্রতীক নিয়ে
প্রতীক পাওয়ার পর প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে পরেছেন প্রার্থীরা। তবে প্রচার-প্রচারণায় পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনের পাশাপাশি মিছিল
রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে সোমবার (১০ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা শাখা এ তথ্য জানিয়েছে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসনটিতে ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোট থেকে জাতীয় পার্টির সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য আবুল
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস নিজ কার্যালয়ে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেন। সন্ধ্যা
আগামী ১৩ ডিসেম্বর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বৈঠকে এমন নির্দেশনা সংশ্লিষ্টদের দেবে সংস্থাটি। বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র
প্রতীক নিয়ে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের সামনে থেকে প্রচার শুরু করেন অনেকেই। এছাড়াও প্রতীক পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পোস্টার টানানোর
এবারের নির্বাচনে নিবন্ধিত ৩৯টি দলই অংশ নিয়েছে। এছাড়া দুই শতাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সংসদ নির্বাচনের
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হেলাল হোসেন প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা
আওয়ামী লীগ থেকে গত দুইবারের মনোনীত প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল বাশার এবার মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান বাংলানিউজকে প্রতীক বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের হল রুমে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেন।
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক রাব্বি মিয়া প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন। প্রতীক বরাদ্দের
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার পর থেকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) ফয়েজ আহাম্মদ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার (জেলা প্রশাসক) কার্যালয়ে তিনজন স্বতন্ত্রসহ চূড়ান্ত ৩৮ জন প্রার্থীর
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) এসে সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সিইসির কাছে এ সংক্রান্ত আবেদন জমা দেন তিনি। ছাত্রলীগের সাবেক
তিনি বলেছেন, ঢাকা মহানগরের ১৫টি আসনের সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের আচারণবিধি অনুসরণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে
নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে সোমবার (১০ ডিসেম্বর) জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের ব্রিফিংয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে ঢাকা জেলা ও মহানগরীর সংসদীয় আসনে প্রার্থীদের প্রতীক
বরিশাল-৫ (সদর) ও ঝালকাঠি-২(সদর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেন, যা প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ ঘোষণা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন