স্বাস্থ্য
রোববার (২৯ মার্চ) বিকেলে সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, বহির্বিভাগ ও জরুরি বিভাগসহ পুরো হাসপাতাল ফাঁকা। শয্যাগুলো ফাঁকা পড়ে আছে।
অথচ দেশে বিভাগীয় পর্যায়েও এখনো করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ল্যাব হয়নি। বড় বড় জেলাগুলোতেও শনাক্তের ব্যবস্থা নেই। অন্যান্য জেলার মতো
রোববার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে এ তথ্য নিশ্চিত
রোববার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ
রোববার (২৯ মার্চ) সকালে হাসপাতালের চিকিৎসকদের হাতে এ পিপিই তুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। পিপিই পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও আরও পিপিই দরকার বলে
রোববার (২৯ মার্চ) দুপুর সোয়া ১২টায় মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস মিলনায়তনে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে অনলাইনে যুক্ত হয়ে
স্বাস্থ্য অধিদফতর সিলেটের সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ২, সুনামগঞ্জে ২৯,
রোববার (২৯ মার্চ) দুপুরে ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে কোভিড-১৯ মহামারির সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরার সময় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা.
রোববার (২৯ মার্চ) সকালে তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। এর আগে শনিবার (২৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নাটোর থেকে তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ
রোববার (২৯ মার্চ) দুপুরে করোনা সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
রোববার (২৯ মার্চ) দুপুরে মহাখালীতে আইইডিসিআরে এক ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআর-এর পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ কথা
রোববার (২৯ মার্চ) সকালে তার মৃত্যু হয়। তার বাড়ি পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলার গোহানগাছিয়া গ্রামে। শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডা.
চিকিৎসকরা হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায় রং দিয়ে গোল চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন। ওইসব গোল চিহ্নিত জায়গায় দাঁড়িয়ে এরইমধ্যে সেবা নিতে শুরু
শনিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরীর সবুজমতি কার্যালয়ে মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালকের কাছে
শনিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা ২১৩ জনের মধ্যে ভোলা সদরে
শনিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে খুলনা সার্কিট হাউসে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত খুলনা জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সিদ্ধান্ত
শনিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান। তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুর আরও
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষ হয়েছে ৪৭ জনের। সবমিলিয়ে ফেনীতে এ পর্যন্ত মোট ৩২৪ জনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষ হয়েছে।
এদের বৃদ্ধি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক অনেক বেশি। ফলে হাজার, লক্ষ ভাইরাস অতি অল্প সময়ে তৈরি হয়। জিনগত সংকেতের পরিবর্তনের ফলে এই
এ হোম কোয়ারেন্টিনে থাকাদের মধ্যে সিলেটে ৫৫৯, সুনামগঞ্জে ১১১, হবিগঞ্জে ৪০৩, মৌলভীবাজারে ১১১ জন রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর সিলেটের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন