ইসলাম
কোরআনে কারিম সবসময়ের জন্য কল্যাণের উৎস যারা কামনা করবে তারাই পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে সুফল লাভ করতে পারবে। সূরা আল ফুরকান কোরআনে
মহান আল্লাহ ঈমানদারদের সর্বাবস্থায় ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন। যারা সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে ধৈর্য ধারণ
সম্পর্ক নষ্ট হয়—এমন বাকবিতণ্ডা ও ঝগড়া-বিবাদ কাম্য নয়। তবু এই নেতিবাচক বিষয়টি আমাদের জীবনের অনাকাঙ্ক্ষিত একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রত্যেক মানুষ সমাজে শান্তিতে বসবাস করতে চায়। সমাজ অপরাধমুক্ত থাকুক, এটা সবাই কামনা করে। তবু কিছু মানুষ অন্যের অধিকার খর্ব করে
ইসলাম মানুষের জীবন-জীবিকার সমস্যা সমাধানের জন্য সর্বপ্রথম উপার্জনে উদ্যমী হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোরআন ও হাদিসে নানাভাবে মানুষকে
পোশাক-পরিচ্ছদ মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম অনুষঙ্গ। দেহ সজ্জিত করা এবং সতর (শরীর) আবৃত করার প্রয়োজনীয় মাধ্যম। তা ছাড়া এটি
আমরা যারা ইসলামকে সামান্য হলেও মেনে চলার চেষ্টা করি তাদের অনেকের ইচ্ছা থাকে নতুন নতুন দু’আ, কুরআনের আয়াত ও সূরা মুখস্থ করার। হয়তো
বৃদ্ধকাল অনেকের জন্য শতভাগ সুখকর হয় না। কারো জন্য সুখকর হলেও বেশির ভাগের সময় হয়ে ওঠে তিক্ত ও অসহ্য। এ সময় তাদের প্রয়োজন হয় যথাযথ
কোনো আমলকেই খাটো করে দেখা উচিত নয়কোনো আমলকেই খাটো করে দেখা উচিত নয় মানুষের উচিত দুনিয়ায় সৎ কাজের পরিমাণ বেশি করা, আর মন্দ কাজ কম করা।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর পূর্ণাঙ্গ জীবনালেখ্য অধ্যয়ন করে কূল-কিনারা পাওয়া সম্ভব নয়। তিনি আল্লাহর মনোনীত শেষ নবী ও রাসুল। তার
সব জীবজগতের রিজিকের ব্যবস্থা করেন মহান আল্লাহতায়ালা। তিনি কোনো বান্দাকে রুজিরোজগার, খানা আহরণ বা কাউকে মুখে ঢেলে দেন না। শ্রম,
ইসলামে সম্পদ খরচের ক্ষেত্রে কৃপণ হওয়া যেমন নিষিদ্ধ, তেমনি প্রাচুর্যের সময় অপচয় অপব্যয় করে সম্পদ খরচ করাও নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআনে
ইসলাম মানুষের সম্মান, ব্যক্তিত্ব ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় বিভিন্ন বিধান দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষ আশরাফুল
অনেকের অল্পতে রেগে যাওয়ার প্রবণতা আছে, যাকে বলে খিটখিটে মেজাজ। মেজাজের ওপর কম নিয়ন্ত্রণ থাকলে এমনটি হয়। এটা অহেতুক প্রতিক্রিয়া
ভালোবাসা মানুষের মানবিক বৈশিষ্ট্য, সহজাত প্রেরণা। প্রকৃতিগতভাবে মানুষ পিতা-মাতা, স্ত্রী, সন্তান, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনকে ভালোবাসে।
বিয়ে মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। চারিত্রিক পবিত্রতা বজায় রাখার অন্যতম মাধ্যম। হালাল ও পবিত্র বংশধারা বজায় রাখার জন্য
ভুলবশত, অপারগ হয়ে কিংবা অতি বিশেষ কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে পরবর্তী সময়ে এই নামাজ আদায় করে দিতে হয়। আর এই নামাজ
ইসলামে সব ধরনের জুলুম ও অত্যাচার কঠোরভাবে হারাম। জুলুমকারী সবচেয়ে ঘৃণিত ও নিকৃষ্ট। আল্লাহ তাআলা নিজের জন্য জুলুমকে হারাম করে
সূরা বাকারার ২৭৫-২৭৯ নং আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘যারা সুদ খায় তারা জিনে ধরা পাগল ব্যক্তির মতো হাশরের মাঠে দাঁড়াবে। তাদের এ
ইসলামের দৃষ্টিতে পৃথিবীর যাবতীয় সম্পদের চূড়ান্ত মালিক মহান আল্লাহ। তবে মানুষ আনুগত্য ও বিধান মানার শর্তে সম্পদের মালিক হতে পারে।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন