আইন ও আদালত
সোমবার (৭ অক্টোবর) এই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। সোমবার নির্ধারিত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক
রোববার (০৬ অক্টোবর) রাজধানীর পরীবাগে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে
বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন বলে জানান তার আইনজীবী। তার আইনজীবী ব্যারিস্টার
অস্ত্র ও মাদক আইনে হওয়া পৃথক মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড শেষে রোববার (৬ অক্টোবর) তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এদিন ধানমন্ডি থানায় করা মাদক
রোববার (০৬ অক্টো্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাবিবুর রহমান ভূইয়া এই আদেশ দেন। এ সময় লোকমান ভূঁইয়াকে করাবিধি অনুযায়ী
রোববার (৬ অক্টোবর) বিকেলে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক রেজা মো. আলমগীর হাসান এ রায় দেন। প্রদান
রোববার (৬ অক্টোবর) মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। দুজন সাক্ষী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তবে আসামি হাজির না
রোববার (৬ অক্টোবর) তদন্ত কর্মকর্তা র্যাব-১’র উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। পরবর্তীতে
রোববার (৬ অক্টোবর) রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে এদিন মামলার একমাত্র আসামি ওবায়দুল হককে আদালতে হাজির না করায় ঢাকার
আত্মসমর্পণ করা আসামিরা হলেন- অপ্রাপ্তবয়স্ক আসামি রাকিবুল হাসান রিফাত হাওলাদার (১৫), প্রিন্স মোল্লা (১৫) ও আবু আবদুল্লাহ রায়হান (১৬)
আইন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সারাদেশের অধস্তন আদালতের প্রতি এক অতি জরুরি নোটিশ জারি করেছে। নোটিশে বলা হয়, ‘সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট
এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে গত ১১ সেপ্টেম্বর। ওই দিনই ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ রায়ের জন্য ৬ অক্টোবর দিন ধার্য
বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) রাতে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে জানানো হয়, আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব
বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। তার দুই সহযোগী
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় দুই দফায় চারদিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ দিন মামলার
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে নাটোরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সিদ্দিক এ রায় দেন। এসময় আসামি আদালতে উপস্থিত
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু, এদিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চকবাজার থানার পুলিশ
রিমান্ডে পাঠানো বাকি দু’জন হলেন আক্তারুজ্জামান ও রোকন। এর আগে, গত বুধবার (২ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান
বুধবার (০২ অক্টোবর) সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মাদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। পরে সাক্ষীদের
বুধবার (০২ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবু তালেব রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এ নোটিশ পাঠান। নোটিশ পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন