ঢাকা, রবিবার, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ০১ জুন ২০২৫, ০৪ জিলহজ ১৪৪৬

মুক্তমত

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

বাংলাদেশে সম্প্রতি যে যা না বলার তা-ই বলেছেন। আর যে যা না করার তা-ই করেছেন। অর্থাৎ অনেক দায়িত্বসম্পন্ন মানুষ তাদের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের ‘এখতিয়ার’ নিয়ে কতগুলো প্রশ্ন ও তার উত্তর এখন জনপরিসরে ব্যাপক আলোচিত। প্রশ্নগুলো

সংস্কারের নামে বিরাজনীতিকরণের পদধ্বনি

দেশে নির্বাচন, রোডম্যাপ বা সংস্কার অথবা গণতন্ত্র উত্তরণে কোনো কিছুই হচ্ছে না। অনেকটা এমন যে ‘আছি, চলুক না। নির্বাচনের দিকে না

জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা

একাত্তর সালের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে, আসতেই হবে। তা ছিল কঠিন দুঃসময়। আমরা প্রত্যেকেই ভীষণ বিপদে ছিলাম। প্রতিটি দিন, প্রতিটি রাত,

৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

৯০ দিন, মানে তিন মাস। অনেক দীর্ঘ সময়। তিন মাসে পৃথিবীতে অনেক কিছু করা যায়। অনেক উত্থান-পতন ঘটে। স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

ধর্মের সঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার সম্পর্কটা কি পিতার সঙ্গে পুত্রের সম্পর্ক? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই। তবে অবশ্যই যোগ করতে হবে যে

গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান। এক অনন্য নাম। এই নামটি গেঁথে আছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়জুড়ে। আমাদের প্রিয় স্বদেশ স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে

সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক

২৫ মার্চ ১৯৭১-এর রাতে যখন পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাবাহিনী তদানীন্তন পূর্বপাকিস্তানে নিরস্ত্র বাঙালি জনগণকে আক্রমণ করে, তখন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

শহীদ জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ জাতির দুর্দিনে নিজের জীবন বাজি রেখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে অসমসাহসিকতার পরিচয় দেন।

শহীদ জিয়া: অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী অপশক্তি ও তাদের মিত্রদের

‘শহীদ জিয়া এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক’

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক। ১৯৩৬ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন

স্বাধীনতার ঘোষণা : মিথ ও দলিল

৫ মার্চ ১৯৭১। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন কনসাল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতার কাছে জানতে চান, ৭ মার্চ শেখ মুজিবুর

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রবর্তক শহীদ জিয়া

স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের শুরুতে ক্রিকেটের পরিচর্যা যেভাবে করার কথা ছিল, সেখানে হয়েছে উল্টোটা। স্বাধীনতার পর শুরুতে অবহেলিত

শহীদ জিয়া: অস্থির সময়ের এক সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

চব্বিশের বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী অপশক্তি ও তাদের মিত্রদের

উই রিভোল্ট: তিনবার তিন ভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন জিয়া

বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অগ্নিঝরা অধ্যায়ের নাম জিয়াউর রহমান। তিনি শুধু একজন সেনানায়ক নন, বরং এক বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাষ্ট্রনায়ক এবং

বহুদলীয় গণতন্ত্র, জাতীয় ঐক্য ও আত্মনির্ভরশীলতা

প্রাসাদ-রাজনীতি, স্বৈরাচারী রাজনীতি, সামরিক রাজনীতি, গণতন্ত্রের নামে অগণতান্ত্রিক রাজনীতি এবং একদলীয় রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে

জিয়া: সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় নাম। তিনি আমাদের জাতিসত্তার রূপকার। মহান স্বাধীনতার ঘোষক।

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনি আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন

দেশে সুশীল সংকট

সুশীল সমাজ বলতে সমাজের বিশিষ্টজনদের বোঝানো হয়ে থাকে। যারা দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে নিজেদের সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত করে থাকেন।

রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

দেশের আহূত সরকারি রাজস্বের প্রায় ৮৫ শতাংশই আসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন কর, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও কাস্টমস অফিসগুলোর

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন