ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

পর্যটন

বিশ্বাসের বটে বনবিবির বাস

ডালে ডালে যার আগাছা-পরগাছার বসবাস। একখানে তো রীতিমতো একটা খেজুর গাছই দঁড়িয়ে গেছে ঝুলের ওপর। আর গুঁড়ির কোটর থেকে অনবরত নিজেদের

লাল টেরাকোটার মসজিদে মেলে বাসনার ধন

এভাবে বলছিলেন, শেখ জাফর উল্লাহ। এক যুগের বেশি সময় তিনি পাউখালী প্রবাজপুর শাহী জামে মসজিদে ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করছেন।

কুয়াকাটা মেগাবিচ কার্নিভালে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে

তিনি বলেছেন, ‘আমরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করেছি’।   রোববার (০৮ জানুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ ট্যু‌রিজম বোর্ডের

মানুষ দেবী মানুষ দেবতা

হোক হিন্দু, হোক মুসলিম, অথবা হোক খ্রিস্টান বা অন্য কোনো ধর্মমতের মানুষ, সুন্দরবনের সীমানা ছোঁয়ার সঙ্গে সঙ্গে বনজীবীরা নিজেদের তুলে

সেকেন্দার ডাক্তারের বাড়িই একখণ্ড সুন্দরবন

অনেকটা আবিষ্কারের নেশায় সুন্দরবনে য‍াওয়া শুরু করেন পল্লী চিকিৎসক ডা. জি এম সেকেন্দার হোসেন। বৈঠা টেনে বুড়ি গোয়ালিনী থেকে শরণখোলা

প্রতাপশালী নৌ দুর্গের চাই সংস্কার-সংরক্ষণ

স্থানীয় মানুষ এ দুর্গ সম্পর্কে জানা তো দূরে থাক, বাংলানিউজের ‘বছরজুড়ে দেশ ঘুরে- পর্যটনে সুন্দরবন’ টিমকে জায়গামতো চিনে যেতেই

আহা, লাল-সাদা-গোলাপি-বেগুনি গ্লাডিওলাস!

সূর্য তখনও দিগন্তে হারিয়ে যায়নি। দিগন্তের খেজুর গাছের মাথা ছুঁই ছুঁই করছে। তড়িঘড়ি করে মো. আবু হানিফ তখন ক্ষেতের আইল একটু ভেঙে পানি

আকাশে লং ড্রাইভ!

হ্যাঁ সম্ভব। কদিন আগেই তো আকাশপথেই লং ড্রাইভের স্বাদ নিলাম। ঢাকা-কাঠমান্ডু-ঢাকা। বোয়িং ৭৩৭। যাওয়া-আসা ৭৩৬ নটিক্যাল মাইল। আকাশে

হাওয়া হয়ে গেছে যিশু আর চণ্ড

অথচ এ নদীরই উজানে ধুমঘাটে রাজধানী গড়েছিলেন যশোরের মহারাজা প্রতাপাদিত্য। এর পশ্চিম তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছিলো ঐতিহাসিক জনপদ ঈশ্বরীপুর।

ডিসেম্বর অন যশোর রোড

যশোর থেকে বেনাপোল। সবুজের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে একটি সড়ক। দু’পাশে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন গাছগুলো।

তেঁতুলিয়া গ্রামের সিকান্দার আবু জাফর

তার স্মৃতির কথা মাথায় রেখে ঠিক আম বাগানের পাশেই ২০১১ সালে করা হয়েছে সিকান্দার আবু জাফর ফাউন্ডেশনের দোতলা ভবন। কবি পরিচয়ে বিখ্যাত

অষ্টধাতুর আংটি

একটু সামনে এগুতোই দেখি লাল গেঞ্জি পরে একজন দোকানি বসে আছে। তার চার পাশে ঘিরে রয়েছে কয়েকটি শিশু, আরো দু’তিনজন ক্রেতা। সোনালি রঙের

নতুন বছরের শুরুতে কুয়াকাটায় পর্যটকের ভিড়

এখানে এসে তারা বছরের শেষ সূর্যাস্ত ও বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখেছেন। অনেকেই ছুটির দিনকে কাজে লাগিয়েছেন আবার অনেকেই ছুটি নিয়ে

এখানে একদা যশোরেশ্বরী ছিলো!

কুয়াশা মোড়া সকালে এখনো ঘুম ভাঙেনি পাশের বাজারটার। মন্দির চত্বর ঘিরে রাখা পুরনো দেওয়ালের লোহার দরজাটাতেও তালা। কয়েকশ’ বছরের

প্রতাপের হাম্মামে রোগের বাসা

বিলীন হওয়ার হুমকি মেখে যেনো মৃত্যুর দিন গুনছে দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত কোনো বয়সী মানুষ।  কয়েকটা লিকলিকে নারিকেল গাছ তবু

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়