ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, ০৩ মে ২০২৪, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

কর্পোরেট কর্নার

২৫ হাজারের বেশি মানুষকে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে স্কয়ার টয়লেট্রিজ

স্বাস্থ্য ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০২৩
২৫ হাজারের বেশি মানুষকে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে স্কয়ার টয়লেট্রিজ

ঢাকা: মন ভালো না থাকলে শরীর ভালো থাকে না। শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিলে আমরা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবো না।

তাই, মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের কেয়ারলাইন নম্বর (০৮০০০৮৮৮০০০) চালু রয়েছে।  

কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট ডা. মেহতাব খানমের তত্ত্বাবধানে একদল বিশেষজ্ঞ মনোবিদ ও চিকিৎসক কাজ করছেন এতে। ২০১৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কেয়ারলাইন নম্বরের মাধ্যমে ২৫ হাজারের বেশি মানুষ সরাসরি ও অনলাইনে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিয়েছেন।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপ ২০১৮-২০১৯ এর তথ্য অনুযায়ী, আমাদের দেশে প্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের বেশি) মানুষের মধ্যে ১৮ শতাংশ এর বেশি কোনো না কোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত। ১২ দশমিক ৬ শতাংশ কিশোর-কিশোরীর (৭-১৭ বয়সী) মধ্যে মানসিক রোগ শনাক্ত হয়েছে। দেশে এদের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ব্যবস্থার অভাব রয়েছে। তাছাড়া মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতাও তেমন একটা নেই। মানসিক রোগে আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে, তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের পরিচর্যা নিতে, স্কয়ার টয়লেট্রিজ শুরু থেকেই কাজ করছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বছর মানসিক স্বাস্থ্যকে সর্বজনীন মানবাধিকার হিসেবে ঘোষণা করেছে।

স্কয়ার টয়লেট্রিজ আরও আগে থেকেই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। স্কয়ার টয়লেট্রিজ বিশ্বাস করে মানসিক স্বাস্থ্য-সমস্যা সঠিক সময়ে চিহ্নিত করা গেলে যেকোনো মানসিক সমস্যা নিরাময় করা সম্ভব। আর এ লক্ষ্যেই স্কয়ার টয়লেট্রিজ কাজ করে যাচ্ছে দীর্ঘ ছয় বছর ধরে।

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড-এর কেয়ারলাইন নম্বরে (০৮০০০৮৮৮০০০) ফোন করে যে কেউ মানসিক, শারীরিক এবং সামাজিকসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন।

নম্বরটি টোল ফ্রি। ফোন করতে কোনো ধরনের টাকা লাগে না। তাছাড়া সেবাগ্রহীতাদের সব রকমের তথ্য গোপন রাখা হয়। আপনি বা আপনার পরিবারের যে কারো মানসিক সমস্যায় পরামর্শ পেতে ফোন কল করুন।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০২৩
আরআইএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।