‘ভয় পাওয়ার কিছু নেই’ সংবাদ সম্মেলনের মাঝপথে মুশফিক হাসানকে অভয় দিলেন এক সাংবাদিক। কথাগুলো তার ছোট ছোট এমনিতে।
তাতেও যে খুব একটা কাজ হলো, তেমন না। মুশফিক থাকলেন তার মতোই। জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর তিনি থাকলেন কিছুটা নিবৃত্ত। তবে বল হাতে ভালো সময়ই কাটিয়ে এসেছেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট, ঘরোয়া লিগ হয়ে জাতীয় দলে আসা এই পেসার অনুসরণ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাদাকে।
‘এ’ দলে সুযোগ পেয়ে ঘরোয়া লিগের সঙ্গে শীর্ষ পর্যায়ের ক্রিকেটে পার্থক্য কতটুকু টের পেলেন? বৃহস্পতিবার মিরপুরের মিডিয়া সেন্টারে বসে তিনি বলছিলেন, ‘পার্থক্য বলতে আমার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট, এনসিএল, বিসিএল যেভাবে খেলেছিলাম, সেখানেও ওভাবে খেলেছি। যদি আমি জাতীয় দলে সুযোগ পাই, সেভাবেই খেলব। ’
সর্বশেষ জাতীয় ক্রিকেট লিগে ৬ ম্যাচের ১০ ইনিংস বল করে ২৫ উইকেট নেন মুশফিক। এরপর বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে ৭ ম্যাচে নেন ১৬ উইকেট। মুশফিক মনে করেন, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের পারফরম্যান্সই তাকে নিয়ে এসেছে জাতীয় দলে।
এই পেসার বলেন, ‘সর্বপ্রথম শুকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ আমি কল পেয়েছি। আমি মনে করি, আমি ফার্স্ট ক্লাস অনেক ভালো খেলেছি। এইজন্য হয়তো ভালো খেলার সুবাদে আমাকে কল করেছে। ’
পুরো দুনিয়াজুড়েই এখন টেস্ট ক্রিকেট হচ্ছে বেশ রোমাঞ্চকর, তাতে দারুণ ভূমিকা রাখছেন পেসাররা। মুশফিকের সাদা পোশাকের ক্রিকেট নিয়ে ভাবনা কী? তিনি বলেন, ‘টেস্ট ক্রিকেট বলতে টেস্ট ক্রিকেট অনেক উপভোগ করি খেলতে। ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব ভালো কিছু করার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৫ ঘণ্টা, জুন ৮, ২০২৩
এমএইচবি/আরইউ