ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের বিপক্ষে বিসিএলের ষষ্ঠ রাউন্ডের তৃতীয় দিন খেলেছেন অপরাজিত ২০৭ রানের অনবদ্য এক ইনিংস। আগের দিন ১৭০ রানে অপরাজিত থেকে ডাবল সেঞ্চুরির অপেক্ষায় ছিলেন নাফিস।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে অপরাজিত ২০৭ রানের ইনিংস খেলতে নাফিস উইকেটে ছিলেন ৪১০ মিনিট। খেলেছেন ২৯৮টি বল, হাঁকিয়েছেন ১৮টি চার আর ৫টি ছক্কা। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে নাফিসের এটি দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি। ২০৭ রানের ইনিংসটির পথে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৭ হাজার রানও স্পর্শ করেছেন শাহরিয়ার। এর আগে ২০১৫ সালে জাতীয় লিগে বরিশালের হয়ে খুলনার বিপক্ষে ২১৯ করেছিলেন। সেটিও ছিল বিকেএসপির মাঠে।
নাফিসের আগে এই ম্যাচেই সতীর্থ তুষার ইমরান খেলেছেন ২১৭ রানের ইনিংস। ১৩১ রান করেন মোহাম্মদ মিঠুন। আর ৫৭ রান আসে ইমরুল কায়েসের ব্যাট থেকে।
১৯৯.২ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ৭৪৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে নাফিস-তুষার-মিঠুন-কায়েসদের দলটি।
দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি রান ও সেঞ্চুরির মালিক তুষার ইমরান। তিনি ছাড়াও বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে প্রথম শ্রেণিতে তিনটি ডাবল সেঞ্চুরি আছে মোসাদ্দেক হোসেন ও অলক কাপালীর। নাফিস ছাড়াও দুটি করে ডাবল সেঞ্চুরি আছে রনি তালুকদার, নাজিমউদ্দিন, মার্শাল আইয়ুব ও নাঈম ইসলামের।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৩ ঘণ্টা, ০৭ মার্চ ২০১৭
এমআরপি