কিন্তু, শাস্ত্রী কোচ হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পরই শচীনদের অসম্মান জানিয়েছেন বলে জানানো হচ্ছে।
শচীনদের কমিটির সুপারিশ না মেনে সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত পর্যবেক্ষকের দল কমিটি অব অ্যাডমিনিস্ট্রেটর্স (সিওএ) এর কাছে নিজের পছন্দের সহকারি চেয়েছেন শাস্ত্রী।
শচীন-গাঙ্গুলীরা চিঠিতে জানান, কোচ নিয়োগে তাদের ভূমিকা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে নানা রকম লেখালেখি হচ্ছে। শাস্ত্রীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলে চিঠিতে বলা হয়েছে, সহকারি নির্বাচন নিয়ে শাস্ত্রী খুশি হননি। তাই নিজের পছন্দের ব্যক্তি চেয়েছেন। এতে কমিটির সদস্যরা হতাশ। অথচ শাস্ত্রীর মতামত নিয়েই রাহুল দ্রাবিড় এবং জহির খানকে তার সহকারি হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
শচীনদের লিখিত সেই অভিযোগে তারা জানিয়েছেন, জহির খানকে বোলিং কোচ হিসেবে বেছে নেওয়ার পরও শাস্ত্রী নিজের পছন্দের ভরত অরুণকে বোলিং কোচ করতে চাইছেন। এমনকি শচীনদের কমিটির কাজেও নাক গলাতে শুরু করে দিয়েছেন শাস্ত্রী। যা মোটেই ভালোভাবে নেননি ভারতীয় ক্রিকেটের তিন কিংবদন্তি।
ভারতীয় ক্রিকেটের কোচ ইস্যুতে নাটকের অবসান হলেও হাইপ্রোফাইল পদে বসে বিষয়টি আরও জটিল করে দিলেন শাস্ত্রী৷
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৩ ঘণ্টা, ১৪ জুলাই ২০১৭
এমআরপি