এই নিয়মে সবথেকে সমস্যায় যারা পড়বেন, তারা হলেন ডেভিড ওয়ার্নার ও ক্রিস গেইলের মতো তারকারা। তাদের ব্যাটের মাপ এর থেকে অনেক বেশি।
নতুন নিয়ম অবশ্য ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ওয়ানডে সিরিজে প্রভাব পড়েনি। তবে আগে থেকেই সতর্ক ওয়ার্নার এ ব্যাপারে বলেন, ‘আমি ইতিমধ্যেই ব্যাট বদলে ফেলেছি। গত দু’ সপ্তাহ ধরে নতুন ব্যাট ব্যবহার করছি। সেই বাংলাদেশ সফর থেকে নতুন ব্যাটে খেলছি। ’
কোনো অসুবিধে হচ্ছে কিনা জানতে চাওয়া হলে ওয়ার্নার বলেন, ‘যা দেখছি, ক্যারিয়ারের শুরুতে যে ব্যাটে খেলতাম, এটাও সেরকম। তাই যারা আমার ব্যাট তৈরি করেন, তাদের কাছে গিয়ে বললাম, শুরুতে যে ব্যাট আপনারা দিতেন, সেরকম আবার দিতে শুরু করুন। তখন যেহেতু কোনও সমস্যা হয়নি, তাই এখনও হবে বলে মনে হয় না। ’
আগের মতোই ছক্কা মারতে পারবেন কিনা জানতে চাওয়া হলে ওয়ার্নার বলেন, ‘অনেকের মধ্যে একটা ধারণা আছে, ভারী ব্যাটে বোধহয় সহজে ছক্কা মারা যায়, হালকা ব্যাটে বাউন্ডারি মারতে সমস্যা হয়। এটা ভুল। পাঁচ-ছয় বছর আগেও আমরা যেভাবে ছক্কা মেরেছি, এখনও তো সেই ভাবেই মারছি। ’
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে নতুন মাপের ব্যাট দিয়ে খেলেছিলেন ওয়ার্নার। যেখানে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিও তুলে নেন এ বাঁহাতি তারকা।
বাংলাদেশ সময়: ১২০২ ঘণ্টা, ০২ অক্টোবর, ২০১৭
এমএমএস