ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

সারা ও অর্জুনকে নিয়ে উদ্বিগ্ন শচীন

স্পোর্টস ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০১৭
সারা ও অর্জুনকে নিয়ে উদ্বিগ্ন শচীন ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটের জীবন্ত কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার নিজের সন্তান সারা ও অর্জুনের নামে চালু থাকা ভুয়া টুইটার অ্যাকাউন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন। লিটল মাস্টার টুইটার কর্তৃপক্ষের কাছে ভুয়া এই অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধের অনুরোধ জানিয়েছেন।

ভুল সংবাদ প্রচারের ঘটনায় হতাশ হয়েই ছেলে-মেয়ের নামে খোলা ভুয়া টুইটার বন্ধের জন্য বলেছেন শচীন।

ছেলে অর্জুন ও মেয়ে সারার নামে ২০১৪ থেকে চলছে টুইটারে দুটো ফেইক বা ভুয়া অ্যাকাউন্ট।

২০১৪ সালে শচীন টুইট করে জানিয়েছিলেন, তার ছেলে ও মেয়ের নামে যে দুটো টুইটার অ্যাকাউন্ট রয়েছে সেগুলো ভুয়ো। বিশ্বাস না করতে অনুরোধ জানান তিনি। সেই পুরনো টুইটকে রি-টুইট করে নতুন করে আবার লিখেছেন শচীন।

একই ইস্যুতে পরপর দুটি টুইট করেন শচীন। প্রথমটিতে লিখেছেন, ‘আমি বিষয়টি আবারো পুনরাবৃত্তি করছি, আমার সন্তান অর্জুন এবং সারা টুইটারে নেই। টুইটার কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি যতো দ্রুত সম্ভব ওদের নামে ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলো সরিয়ে ফেলা হোক। ’

২০১৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি করা সেই টুইটটিও নতুন টুইটে জুড়ে দিয়েছেন শচীন। সেবার টেন্ডুলকার লিখেছিলেন, ‘অনুগ্রহ করে আমার সন্তান সারা এবং অর্জুনের নামের টুইটার অ্যাকাউন্টে বিশ্বাস করবেন না। ওরা টুইটারে নেই। ’

দ্বিতীয় টুইটে শচীন লিখেছেন, ‘ছদ্মবেশ ক্ষতি করে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করে, যেটা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলছে। আমি এখানে আবেদন করছি দ্রুত এই সমস্যা সমাধান করা হোক। ’

প্রথম টুইটটা টুইটার কর্তৃপক্ষকে হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে করেন শচীন। দ্বিতীয় টুইটটা হয়তো ছদ্মবেশীদের প্রতিই করেছেন লিটল মাস্টার। যে সব আইডি থেকে মিথ্যা সংবাদ ছড়ানো হচ্ছে।

সম্প্রতি মুম্বাই দলের হয়ে ভিন মানকড় ট্রফিতে খেলার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন অর্জুন। টুইটারে তাকে নিয়ে কোনো সমস্যায় না পড়লেও মেয়ে সারার নামে ভুয়া টুইটার অ্যাকাউন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন টেন্ডুলকার। সম্প্রতি মেয়ে সারার বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করার ছবিও চলে এসেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়।

বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, ১৭ অক্টোবর ২০১৭
এমআরপি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।