চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জয়ের জন্য মাত্র ৩৫ রান দরকার হলে ১০ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে লিড পায় বাংলাদেশ। শামীম হোসাইন ২০ রানে অপরাজিত থাকেন।
প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড মূলত তৃতীয় দিনই হারার ইঙ্গিত দেয়। যেখানে ৮৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করে তারা।
আর চতুর্থ দিনের শুরু থেকে এক মিজানুর রহমানের কাছেই হার মানে ইংল্যান্ড যুবারা। কেননা প্রতিপক্ষের শেষ চার উইকেট এই বাঁহাতি স্পিনারই তুলে নেন। আগের দিনের দুই উইকেটসহ প্রথম ইনিংসে তুলে নেন ৬টি উইকেট। এছাড়া প্রথম ইনিংসের ৩ উইকেটসহ মোট ৯ উইকেট দখল করে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও হাতে তোলেন তিনি।
চতুর্থ দিন ৬৩ রান যোগ করে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৫২ রানে অলআউট হয় সফরকারী ইংলিশরা।
এর আগে ইংল্যান্ড নিজেদের প্রথম ইনিংসে ২৮০ রান করলে জবাবে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৯৮ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশের ছেলেরা।
ইংল্যান্ড যুবাদের এবারের বাংলাদেশ সফরের শুরু থেকে দাপট দেখাচ্ছে টাইগার তরুণরা। একমাত্র টি-টোয়েন্টিতে জয়ের পর প্রতিপক্ষকে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০২ ঘণ্টা, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
এমএমএস